Schools will be shut due to smog and not because of lockdown, says Arvind kejriwal

স্কুল বন্ধ; বাড়ি থেকে কাজ সরকারি কর্মীদের, সুপ্রিম ধমকের পর দূষণ রোধে পদক্ষেপ কেজরির

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

সকালে সুপ্রিম কোর্টে ধমক খেতে হয়েছিল। বিকেলেই দিল্লি সরকারের তরফে জানানো হল, আগামী সোমবার (১৫ নভেম্বর) এক সপ্তাহ সশরীরে স্কুলে যেতে হবে না। অনলাইনে ক্লাস চলবে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানান, পড়ুয়াদের যাতে দূষিত বায়ুতে শ্বাস-প্রশ্বাস না নিতে হয়, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে আগামী এক সপ্তাহ সরকারি অফিসে চলবে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’।

দিওয়ালি মিটতেই দিল্লি সহ গুরুগাঁও,নয়ডা,গাজিয়াবাদের মতো বড় বড় শহরে বায়ু দূষণের কারণে শ্বাস নেওয়া কার্যত বন্ধ হয়েগিয়েছিল৷ পরিস্থিতি মোকাবিলায় কেজরিওয়াল সরকার পদক্ষেপ নিলেও যা যথেষ্ট ছিল না৷ আসরে নামে শীর্ষ আদালত৷ খড় পোড়ানোতেই কেবল দূষণ নয়। আতশবাজির ব্যবহার, যানবাহনের বিষাক্ত ধোঁওয়া, জ্বালানির ধোঁওয়া, কলকারখানার ধোঁওয়া, সব কিছুই পরিবেশ দূষণের কারণ। উপলব্ধি সুপ্রিম কোর্টের। প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার নেতৃত্বের বেঞ্চ এমনই মত প্রকাশ করে। দুদিনের মধ্যে শহরকে দূষণমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়৷ আদালত জানায়, ‘প্রয়োজনে ২ দিন কঠোর লকডাউন করে দেওয়া হোক৷ তবে, তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে রাজ্য সরকারকে৷ যেটাই করা হোকা না কেন তা যেন দ্রুত হয়।

তার পরেই সাংবাদিকদের কাছে কেজরিওয়াল বলেন, ‘‘১৫ তারিখ থেকে আগামী সাত দিনের জন্য স্কুল বন্ধ থাকবে। ক্লাস হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। এই সাত দিন সরকারি দফতরের কর্মীদেরও কাজ করতে হবে বাড়ি থেকে। সব কর্মীরাই বাড়ি থেকে কাজ করবেন। প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বার হবেন না। বেসরকারি দফতরগুলির ক্ষেত্রেও এই নির্দেশ যাতে কার্যকর করা যায়, সেই মর্মে অনুরোধ করা হচ্ছে। এ ছাড়া ১৪ থেকে ১৭ নভেম্বর বন্ধ থাকবে নির্মাণ কাজ। তবে এই গোটা ঘটনাটিকে ‘লকডাউন’ বলা যাবে না।’’

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest