গুগল ও ফেসবুকের প্রতিনিধিদের ডেকে পাঠাল সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটি। মঙ্গলবার তাঁদের হাজির হতে বলা হয়েছে বলে ANI সূত্রে খবর। কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার রোখা যাবে এবং নাগরিকদের সুরক্ষা নিয়ে মতামত জানতে চাওয়া হবে সংশ্লিষ্ট দুই সংস্থার প্রতিনিধিদের কাছে। উল্লেখ্য, এই সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির মাথায় রয়েছেন কংগ্রেস নেতা শশী তারুর।
ভারতের নতুন তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ম-কানুন নিয়ে আলোচনার জন্য দিন দশেক আগেই ট্যুইটারের আধিকারিকরা উপস্থিত হয়েছিলেন প্যানেলের কাছে। সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহার কীভাবে রোখা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়। কমিটির তরফে ট্যুইটারের প্রতিনিধিদের জানিয়ে দেওয়া হয়, দেশের আইনই “সর্বোচ্চ” এবং তা মেনে চলতে হবে।
এই ছাড় খারিজের পাশাপাশি ভুয়ো খবর ছড়ানোর অভিযোগে দিল্লি পুলিশ ট্যুইটার আধিকারিকদের বিরুদ্ধে একটি মামলাও দায়ের করে। এই ইস্যুতে ট্যুইটারকে নিশানা করেছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি ট্যুইট করেছিলেন, ভারতীয় সংস্থা আমেরিকা কিংবা অন্যান্য দেশে ব্যবসা করতে গেলে, স্থানীয় আইন মেনে চলে। তাহলে ভারতের আইন মেনে চলার ক্ষেত্রে ট্যুইটারের মতো মাধ্যমের এত গা-ছাড়া ভাব কেন?