Supreme Court of India: "You're Playing With Fire": Supreme Court Raps Punjab, Tamil Nadu Governors

Supreme Court of India: ‘আগুন নিয়ে খেলছেন’, বিলে সই না করা নিয়ে দুই রাজ্যপালকে সুপ্রিম বার্তা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

রাজ্য বিধানসভায় পাশ হয়ে আসা বিলে ছাড়পত্র দিতে গড়িমসি কেন? ফের সুপ্রিম কোর্টে ধমক খেলেন পাঞ্জাবের রাজ্যপাল বানওয়ারিলাল পুরোহিত। আদলতের বক্তব্য,”আপনি আগুন নিয়ে খেলছেন। আমাদের দেশ একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে চলে। সেই পদ্ধতি মেনেই চলতে দিন।”

পঞ্জাবে আম আদমি পার্টি (আপ)-র মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিংহ মান সরকারের সঙ্গে রাজ্যপাল তথা প্রাক্তন বিজেপি নেতা বানোয়ারীলাল পুরোহিতের সংঘাত তীব্র। রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে নালিশ করে, বিধানসভায় পাশ হওয়া বেশ কয়েকটি বিল সিদ্ধান্ত না নিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছেন। গত ৭ নভেম্বর মামলাটি ওঠার পরে প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় জানিয়েছিলেন, একই অভিযোগে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে মামলা করেছে কেরল এবং তামিলনাড়ুর সরকারও। সেখানেও রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজ্যপালের সংঘাত চরমে উঠেছে। সরকারের পাশ করা বিল ঝুলিয়ে রেখেছেন রাজ্যপালেরা। বস্তুত মামলার প্রথম শুনানির দিনই প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, ‘‘রাজ্যপালদের সামান্য একটু আত্মানুসন্ধান করা জরুরি। তাঁদের মনে রাখতে হবে, রাজ্যপাল নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নন। বিধানসভা কোনও সিদ্ধান্ত নিলে তাকে গুরুত্ব দেওয়াটা জরুরি।’’

এদিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrahud) নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যপাল বনওয়ারিলাল পুরোহিতকে মনে করিয়ে দিল, বিধানসভায় পাশ হওয়া বিল অনন্তকাল আটকে রাখা যায় না। শীর্ষ আদালতের বক্তব্য, আমাদের গণতন্ত্রে কাজ করার কিছু প্রথা এবং রীতি আছে। সেটা ভেঙে দেওয়া যায় না। রাজ্যপালের আচরণে আদালত যে অখুশি সেটাও স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। ডিভিশন বেঞ্চের বক্তব্য,”পাঞ্জাবে যা হচ্ছে, তাতে আমরা একেবারেই খুশি নই। এটা গভীর উদ্বেগের বিষয়।”

প্রশ্ন হচ্ছে, পাঞ্জাবের রাজ্যপালকে সুপ্রিম তিরস্কারের প্রভাব কি এরাজ্যের রাজনীতিতেও পড়বে? পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় পাশ হওয়া ২২টি বিল রাজভবনে আটকে। রাজ্য মনে করছে, চাপের মুখে পড়ে রাজ্যপাল এবার বিলগুলি ছেড়েও দিতে পারেন। আটকে থাকা বিলগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হাওড়া ও বালি পুরসভাকে একত্রিত করার ২ বিল, মুখ্যমন্ত্রীকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা সংক্রান্ত আটটি বিল। এছাড়াও আটকে রয়েছে উপাচার্য নিয়োগ সংক্রান্ত সার্চ কমিটি নিয়ে বিল।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest