Two Student Groups Clash In JNU Over Eating Non-Veg Food On Ram Navami

JNU Meat Controversy : মাংস খাওয়া নিয়ে এবার রক্ত ঝরল জেএনইউ-তে এবিভিপি’র সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

রবিবার রাতে বাম ও বিজেপি ছাত্র সংগঠনের সংঘর্ষে উত্তাল হয় জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় (JNU clash)। আহত হয়েছেন ৬ পড়ুয়া। জেএনইউ’র কাবেরী হোস্টেলের (Clash at JNU hostel) মেসের সেক্রেটারিকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় এবিভিপি’র (ABVP) ‘অজ্ঞাতপরিচয়’ সদস্যদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির (IPC) ৩২৩, ৩৪১, ৫০৬, ৫০৯ এবং ৩৪ নং ধারায় অভিযোগ দায়ের করেছে পুলিশ।

ঘটনার সূত্রপাত রবিবার সন্ধ্যায়। কাবেরি হোস্টেলে রবিবার সন্ধ্যায় নৈশভোজে মুরগির মাংস দেওয়া হয়। সেই খবর পেয়ে কাবেরি হোস্টেলে ঢুকে হামলা চালায় এবিভিপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। পড়ুয়াদের পাশাপাশি হোস্টেলের ক্যান্টিনের কর্মীকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ছাত্র সংসদের সদস্যদের অভিযোগ, পাথর ছোড়ার পাশাপাশি লোহার রড দিয়ে মারধর করা হয়েছে। তাঁদের বেশ কয়েকজন কর্মী, সমর্থক রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি বলে জানানো হয়েছে ছাত্র সংসদের তরফে।

আরও পড়ুন: মুসলিম মহিলাদের অপহরণ করে ধর্ষণের হুমকি ‘সাধু’র! ছ’দিন কেটে গেলেও ঘুমিয়ে যোগীর পুলিশ

বামপন্থী পড়ুয়াদের দাবি, এবিভিপির (ABVP) প্রহারে ৫০-৬০ জন ছাত্রছাত্রী আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ছাত্র সংসদের প্রাক্তন নেতা এন সাই বালাজিও রয়েছেন। জেএনইউ ছাত্র সংসদের নেত্রী ঐশী ঘোষের দাবি, অনেকের মাথা ফেটে গিয়েছে, হাতও ভেঙেছে একাধিক জনের।

কাবেরি হোস্টেলের ঘটনার নিন্দা করেছে জেএনইউয়ের শিক্ষকদের সংগঠন। একটি বিবৃতিতে শিক্ষকদের সংগঠনের তরফে বলা হয়েছে, “পড়ুয়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে।” জেএনইউ কর্তৃপক্ষের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে পড়ুয়াদের শান্তি বজায় রাখার আবেদন করা হয়েছে। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে অমিষ খাবার নিষিদ্ধ করা হয়নি।

আরও পড়ুন: Deoghar Ropeway Accident: দড়ি ছিঁড়ে আরও এক জনের মৃত্যু, রোপওয়ে দুর্ঘটনায় শেষ উদ্ধারকাজ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest