UK Firm Alleges War Crimes in Kashmir, Seeks Arrest of Shah, Naravane

কাশ্মীরের ‘যুদ্ধ অপরাধী’ অমিত শাহ- মুকুন্দ নারাভানেকে গ্রেফতার করা হোক, বলল ব্রিটিশ ফার্ম

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ(amit shah) এবং সেনাপ্রধান জেনারেল এম এম নারাভানেকে(manoj mukund naravane)গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে লন্ডনের একটি ল’ ফার্ম(Stoke White)। কাশ্মীরে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে যুক্তরাজ্য (ইউকে) পুলিশের কাছে একটি আবেদন জমা পড়েছে। এমনটাই এপির খবর। প্রতিবেদন অনুসারে, আইন সংস্থা(ল’ফার্ম ) স্টোক হোয়াইট প্রমাণ জমা দিয়েছে ভারতীয় বাহিনী কর্মী, সাংবাদিক এবং বেসামরিক নাগরিকদের নির্যাতন, অপহরণ এবং হত্যার জন্য দায়ী।

সংস্থার দাবি যে প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তারা অভিযোগ করছে সেই প্রতিবেদনটি ২০২০ -২১ এর মধ্যে নেওয়া। তাতে ২ ,000-এরও বেশি সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। তার ওপর ভিত্তি করে তৈরি এই রিপোর্ট। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ ও নারাভানে ছাড়া আটজন সিনিয়র ভারতীয় সামরিক কর্মকর্তাকে যুদ্ধ অপরাধী এবং নির্যাতনে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ করা হয়েছে ।

রিপোর্টের উদ্ধৃতি দিয়ে এপি জানিয়েছে, “কারণ আছে যে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জম্মু ও কাশ্মীরে বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ এবং অন্যান্য সহিংসতা চালাচ্ছে, একথা বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।” এপির মতে, ভারতের বিদেশ মন্ত্রক প্রতিবেদনটি সম্পর্কে জানত না। ফলে তারা এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও প্রতিবেদনের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।

এই ধরনের ক্ষেত্রে বারবার এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ব্রিটিশ ল’ ফার্মটি “সর্বজনীন এখতিয়ার” নীতির অধীনে আবেদনটি দাখিল করেছে। যার বলে বিশ্বের যেকোনও স্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আবেন্ড তারা জানাতে পারে। জেনেভা কনভেনশন অ্যাক্ট ১৯৫৭ এর অধীনে যুদ্ধাপরাধের বিষয়ে যুক্তরাজ্যের সার্বজনীন এখতিয়ার রয়েছে।

“আমরা যুক্তরাজ্য(ইউকে) সরকারকে তাদের দায়িত্ব পালন করতে বলছি। আমরা তাদের কাছে যে প্রমাণ সরবরাহ করেছি তার ভিত্তিতে তারা যা করেছে তার জন্য তদন্ত ও গ্রেপ্তার করতে আমার আবেদন জানিয়েছি । আমরা তাদের কাছ থেকে জবাব তলব করেছি। ” স্টোক হোয়াইটের আন্তর্জাতিক আইনের পরিচালক হাকান কামুজের উদ্ধৃতি দিয়ে একথা সামনে এনেছে এপি ।

কাশ্মীরে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বারবার অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে (atrocities committed by indian army)। বারবার মানবাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ সামনে এসেছে (human rights violations in kashmir 2020)।ভারতীয় সেনা নির্দোষ কাশ্মীরিদের মানবাধিকারকে পাত্তা না দিয়ে ক্রমাগত তা ভঙ্গ করেছে অধিকার কর্মীরা লাগাতার অভিযোগ করেছেন(human rights violations in kashmir by indian army)।তবে সেনার গুলিয়ে সেখানে কতজনের মৃত্যু হয়েছে তার স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই( kashmir killings statistics) ।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest