UP Police: Constable and his brother accused of gang-raping woman in UP

UP Police : কনস্টেবল এবং তাঁর দাদা মিলে তরুণীকে গণধর্ষণ! যোগীরাজ্যে ফের মুখ পুড়ল পুলিশের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

রক্ষকই ভক্ষক! বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) এক পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ গণধর্ষিতা হন ওই তরুণী। অপকর্মে পুলিশকর্মী যুবকের সঙ্গী হন তাঁর দাদা। দাদার ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে দুই ভাই মিলে তরুণীকে ধর্ষণ করেন। এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগে নতুন করে মুখ পুড়েছে যোগীরাজ্যের পুলিশের। তদন্ত নামলেও এখনও পর্যন্ত অভিযুক্ত দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এক কনস্টেবলের সঙ্গে এক তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। কনস্টেবল বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। অভিযোগ, তা করতে গিয়ে দু’বার অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন তরুণী। কিন্তু বিয়ে করেন না। পুলিশ সুপারকে করা অভিযোগপত্রে তরুণী জানিয়েছেন, গত ২৫ জানুয়ারি তিনি একটি থানায় ঘটনা জানিয়ে অভিযোগ করেন। সেই খবর পেয়ে অভিযুক্ত পুলিশকর্মী মিটমাট করতে চেয়ে তরুণীকে একটি ভুয়ো বিয়ের হলফনামায় সই করান। এর পর তাঁকে নিয়ে যান শামলিতে নিজের দাদার বাড়িতে।

তরুণীর অভিযোগ, সেখানে তাঁর মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে দুই ভাই মিলে তাঁকে গণধর্ষণ করেন। তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়, জানাজানি হলে প্রাণে মেরে ফেলা হবে। নিরুপায় হয়ে তরুণী পুলিশ সুপারকে লিখিত অভিযোগ করেন। শুরু হয় পুলিশি তদন্ত। তবে এখনও অভিযুক্ত পুলিশকর্মী বা তাঁর দাদাকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, খুব দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হবে।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest