Varun Gandhi, mother Maneka dropped from BJP national executive after he criticises Lakhimpur Kheri violence

লাগাতার দলবিরোধী মন্তব্যের জের! বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতি থেকে বাদ বরুণ-মানেকা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিজেপি-র জাতীয় কর্মসমিতি থেকে ছেঁটে ফেলা হল বরুণ গান্ধীকে। বাদ পড়লেন তাঁর মা, মেনকাও। সম্প্রতি লখিমপুর হিংসার পর কৃষক হত্যার নিন্দা করেছিলেন বরুণ। মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিবসে নাথুরাম গডসের স্তুতির বিরুদ্ধেও সরব হয়েছিলেন। তারই জেরে বরুণকে দলের অন্দরে আরও কোণঠাসা করে দেওয়া হল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ।

বুধবার টুইটারে বরুণ নতুন করে লখিমপুর প্রসঙ্গ তুলে লিখেছিলেন ‘খুন করে প্রতিবাদকারীদের চুপ করানো যাবে না।’ পাশাপাশি, প্রতিবাদী কৃষকদের গাড়ি পিষে দেওয়ার যে ভিডিয়োটি প্রকাশ্যে এসেছে তা ‘পুরোপুরি স্পষ্ট’। ঘটনার মূল অভিযুক্ত, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রের ছেলে আশিসের শাস্তিরও দাবি তোলেন তিনি।

আগামী বছরই সাত রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। তার মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি রাজ্য হল- উত্তরপ্রদেশ এবং গুজরাট। আবার ২০২৪ সালে রয়েছে লোকসভা ভোট। তার আগে ঢেলে সাজানো হল বিজেপির জাতীয়স্তরের সংগঠন- ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটি (BJP National Executive Committee) । বৃহস্পতিবার তাদের সেই ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্যদের নামের তালিকা ঘোষণা করল বিজেপি। ৮০ সদস্যের কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন বরুণ এবং মানেকা গান্ধী (Maneka Ghandhi)।

সূত্রের খবর, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের আগেই বরুণ গান্ধীর দলবদলের জল্পনা তৈরি হয়েছিল। মনে করা হচ্ছিল, কংগ্রেসে ফিরতে পারেন তিনি। কিন্তু সেই জল্পনা সত্যি হয়নি। সেই সময় বরুণের লোকসভা আসনও বদলে দেওয়া হয়। সুলতানপুরের বদলে পিলভিট থেকে ভোটে লড়াই করেন তিনি। জয়ও পেয়েছিলেন।

অন্যদিকে, অটলবিহারী বাজপেয়ী মন্ত্রিসভার সদস্য মেনকা গত দু’দশক ধরে বিজেপি-র জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য ছিলেন। নরেন্দ্র মোদীর প্রথম মন্ত্রিসভাতেও স্থান পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুর কেন্দ্র থেকে জিতলেন তাঁকে আর মন্ত্রী করা হয়নি। বিজেপি-র একটি সূত্র জানাচ্ছে, গত কয়েক বছর ধরেই দলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছিল মেনকার। যদিও এই অভিযোগ মানতে নারাজ বিজেপি। তাঁদের কথায়, রুটিন মেনেই এই বদল করা হয়েছে। এর সঙ্গে অন্য কোনও বিষয়ের কোনও যোগ নেই।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest