'When rape is inevitable, lie down and enjoy': Karnataka Congress MLA KR Ramesh Kumar sparks controversy

‘ধর্ষণ যখন অনিবার্য, তখন শুয়ে উপভোগ করুন’, কর্নাটক বিধানসভায় কংগ্রেস নেতার মন্তব্যে বিতর্ক

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ধর্ষণ (Rape) নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে কড়া সমালোচনার মুখে কর্নাটক (Karnataka Assembly) বিধানসভার প্রাক্তন স্পিকার এবং কংগ্রেস বিধায়ক কেআর রমেশ কুমার (Ramesh Kumar)।

বৃহস্পতিবার কর্নাটক বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশনে  বিধানসভায় কৃষকদের বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য সময় চাইছিলেন কংগ্রেস নেতারা। সেই সঙ্গে বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে আলোচনা চলছিল৷ নিজেদের বিধানসভা এলাকার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে কথা বলতে চাইছিলেন সব বিধায়কই। ফলে সমস্যায় পড়েন স্পিকার বিশ্বেশ্বর হেগড়ে কাজেরি। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই অধিবেশনের কাজ শেষ করতে চাইছিলেন তিনি। যদিও বিধায়করা চাইছিলেন অধিবেশনের কাজ দীর্ঘায়িত হোক। পরিস্থিতি দেখে হাসতে হাসতেই স্পিকার বলেন, “আমি এমন একটা পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছি যে মনে হচ্ছে সবাইকে বলি আপনারা যে যার মতো করে চালিয়ে যান। গোটা বিষয়টা উপভোগ করি। মনে হচ্ছে কোনও কিছু নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা না করে আপনাদের বলি যে নিজেদের বক্তব্য চালিয়ে যান। কোনও নিয়ম ও বিধি মানার দরকার নেই৷”

আরও পড়ুন: Lakhimpur Kheri: লখিমপুর খেরির ঘটনা পূর্বপরিকল্পিত, সিটের রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর দাবি

তখনই স্পিকারকে থামিয়ে প্রাক্তন স্পিকার এবং কংগ্রেস বিধায়ক কেআর রমেশ কুমার বলেন, “দেখুন কথাতেই আছে, যখন ধর্ষণ অনিবার্য, তখন শুয়ে পড়ুন ও উপভোগ করুন।” বিধায়কের এই বক্তব্যে শুনে হাসিতে ফেটে পড়েন অনেক বিধায়কই। হাসতে থাকেন স্পিকারও।

যদিও এই মন্তব্যের পর বিতর্ক ছড়াতেই ক্ষমা চেয়েছেন ওই কংগ্রেস বিধায়ক। নিজের টুইটার হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, ‘ধর্ষণ নিয়ে যে মন্তব্য আমি বিধানসভায় করেছি তার জন্য আমি সকলের কাছে ক্ষমা চাইছি। ঘৃণ্য অপরাধকে আলোকিত করা আমার উদ্দেশ্য ছিল না। শব্দ চয়নের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে আমি আরও সতর্ক থাকব।’

২০১৯ সালে স্পিকার থাকাকালীন কেআর রমেশ কুমার বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন। বলেছিলেন যে তিনি ‘ধর্ষণের শিকার’ হওয়ার মতো বোধ করেছিলেন। রমেশ কুমার বলেছিলেন, “আমার অবস্থা একজন ধর্ষিতার মতো। ধর্ষণের ঘটনা মাত্র একবার হয়। আপনি যদি ভুলে যেতেন তবে সমস্যা মিটে যেত। আপনি যখন অভিযোগ করেন যে ধর্ষণ হয়েছে, তখন অভিযুক্তকে দাঁড় করানো হয় কারাগারে। কিন্তু তার আইনজীবীরা জিজ্ঞাসা করেন, এটা কী ভাবে হল? কখন হল, কতবার হল? ধর্ষণ একবার হয়। কিন্তু আপনি আদালতে ১০০ বার ধর্ষিতা হন। আমার হল এই অবস্থা।”

আরও পড়ুন: বেসরকারিকরণ ইস্যুতে আজ থেকে শুরু দুই দিনের ব্যাঙ্ক ধর্মঘট, পরিষেবা বন্ধে ভোগান্তি চরমে

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest