মোদীর হাতে দেশের প্রথম সি প্লেনের উদ্বোধন,মাত্র ৪৫ মিনিটে পার করবে পাঁচ ঘণ্টার পথ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মহামারীর ঠেলায় কোণঠাসা পর্যটন (Tourism) ব্যবসা। পর্যায়ক্রমে আনলকের হাত ধরে ছন্দে ফেরার আপ্রাণ চেষ্টা করছে এই ক্ষেত্রটি। এমন আবহে পর্যটনকে চাঙ্গা করতে গুজরাটে চালু হল দেশের প্রথম সি প্লেন পরিষেবা (Sea Plane)। নিসন্দেহে এই পরিষেবা দেশি-বিদেশি পর্যটকদের মন জয় করবে। গুজরাটকে বিশ্বের পর্যটন মানচিত্রে এক অনন্য স্থানও দেবে।

বিশেষ উপায়ে তৈরি এই সি প্লেনটি অত্যন্ত হালকা। সেইসঙ্গে কম জ্বালানি দিয়ে উড়তে পারে। সি প্লেনগুলি একটি টুইন ওয়াটার ৩০০ সি-প্লেন। এর ওজন ৩,৩৭৭ কেজি। ১,৪১৯ কেজি পেট্রল নিয়ে উড়ান দিতে পারে এটি। স্পাইসজেটের তত্ত্বাবধানে আপাতত দুটি সি প্লেন এই রুটে যাতায়াত করবে। spiceshuttle.com এই ওয়েবসাইট থেকে সি প্লেনগুলির জন্য টিকিট কাটতে পারবেন যাত্রীরা। ভাড়া শুরু ১৫০০ টাকা থেকে। আহমেদাবাদ থেকে কেভেডিয়া পৌঁছাতে সি প্লেনে সময় লাগবে ৪৫ মিনিট।আপাতত ১৫ জন যাত্রী নিয়ে উড়ান দিতে পারবে সি প্লেন গুলি।

দেশের ঐক্যের বার্তা দিতে ও গুজরাটে পর্যটকদের আনাগোনা বাড়াতে কেভাডিয়ায় তৈরি হয়েছে বিশ্বের উচ্চতম মূর্তি। এবার সেই সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের স্ট্যাচু অফ ইউনিটিকে  কেন্দ্র করে চালু হল সি-প্লেন পরিষেবা। শনিবার গুজরাটে (Gujrat) এই বিমানের প্রথম যাত্রী হিসেবে সফর করলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর হাতেই এই পরিষেবার উদ্বোধন হয়। তবে শুধু গুজরাট নয়,আন্দামান, উত্তরাখণ্ড, অসমের গুয়াহাটি -সহ দেশের মোট ১৬টি জায়গায় সি প্লেন চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্র সরকার।

সি-প্লেন পরিষেবার খবরা-খবর

আহমেদাবাদ থেকে কেভাডিয়ার সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের স্ট্যাচু অফ ইউনিটি পর্যন্ত চলবে সি প্লেন।
আকাশ থেকে নর্মদা নদীর পাশে বিশ্বের উচ্চতম মূর্তি এবং তার চারপাশের দৃশ্য দেখতে দেখতে নেমে আসার অনন্য অভিজ্ঞতা দেবে এই পরিষেবা।
৫ ঘণ্টার পথ ৪৫ মিনিটে অতিক্রম করা সম্ভব হল।
একবার যাত্রার টিকিটের দাম ১৫০০ টাকা থেকে শুরু। চাহিদা অনুযায়ী তা বাড়তে পারে।
কেন্দ্রের উড়ান প্রকল্পের অন্তর্গত এই সি প্লেন পরিষেবা দেবে স্পাইসজেটের স্পাইস শাটল।
spiceshuttle.com ওয়েবসাইটে গিয়ে সি- প্লেনের টিকিট বুক করা যাবে।
প্রতিদিন দুটি করে বিমান চলবে।
১৫ জন যাত্রী একবারে যাত্রা করতে পারবেন।
কানাডায় তৈরি হওয়া এই বিমানগুলি খুব অল্প জায়গায় ল্যান্ডিং ও টেক অফ করতে পারে।
অত্যাধুনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে এই বিমানে।

 

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest