প্রথমবার করোনার প্রতিষেধক সামনে আনল চিন, মিলতে পারে বছরের শেষেই

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

করোনার প্রতিষেধক কবে বাজারে আসবে তার জন্য মুখিয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব। আমেরিকা, রাশিয়া, ভারত, চিন-সহ বেশ কয়েকটি দেশ এই প্রতিষেধক নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তার মধ্যেই সোমবার বেজিংয়ের বাণিজ্যমেলায় করোনা প্রতিষেধকের প্রথম প্রদর্শনী করল চিন। ছোট্ট ওই শিশিটিকে ঘিরে মানুষের মধ্যে কৌতুহলের অন্ত ছিল না।

গত সপ্তাহে বেজিংয়ের এক বাণিজ্য মেলায় প্রদর্শিত হল চিনা সংস্থার তৈরি টিকার ছোট ছোট ভায়াল, যা ঘিরে অতিমারীর প্রকোপ কমার আশা জাগল।বর্তমানে পরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে চিনা সংস্থা সাইনোভ্যাক বায়োটেক ও সাইনোফার্ম-এর তৈরি এই টিকা। আশা করা যাচ্ছে, চলতি বছরের শেষ ভাগে তিন পর্যায়ের ট্রায়াল সম্পূর্ণ হলে টিকা বাজারজাত করার প্রয়োজনীয় অনুমোদন পাবে দুই সংস্থা।

আরও পড়ুন: ইঁদুর তাড়াতে চাননি, রেগে মাঝরাতে স্বামীর যৌনাঙ্গে কামড়ে দিলেন স্ত্রী

সংবাদমাধ্যমকে সাইনোভ্যাক-এর মুখপাত্র জানিয়েছেন, প্রতি বছর ৩০ কোটি টিকার ডোজ উৎপাদনে সক্ষম কারখানা গড়ার কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। নভেল করোনাভাইরাসের উৎপত্তি এবং সংক্রমণ রোখার ব্যর্থতার কারণে আন্তর্জাতিক মঞ্চে চিনকে তীব্র সমালোচনার শিকার হতে হয়েছে। এবার কোভিড টিকা তৈরি করে সেই কলঙ্ক কিছুটা মুছে ফেলার চেষ্টায় রয়েছে বেজিং। এখনও বাজারে না এলেও এই দুই সংস্থার তৈরি প্রতিষেধক ঘিরে যথেষ্ট আশার আলো তৈরি হয়েছে।

চিনে তৈরি কোভিড টিকার দাম সস্তা রাখা হবে বলে জানিয়েছে সাইনোফার্ম। তাদের তৈরি ভ্যাক্সিন রোগীর দেহে যে অ্যান্টিবডি উৎপাদন করবে, তার মেয়াদ এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত থাকবে বলে দাবি করেছে সংস্থা।  অন্য দিকে, সম্প্রতি চিনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক দাবি করেছে, তাদের তৈরি অন্য একটি টিকা করোনাভাইরাসের বিবর্তন ঠেকাতে সক্ষম হবে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) দাবি করেছে, আগামী বছরের মাঝামাঝির আগে বিশ্বে কোভিড ভ্যাক্সিন সুলভ হওয়ার বিশেষ আশা নেই।

আরও পড়ুন: মাস্ক না পড়লেই ঢুকতে হবে কফিনে! অভিনব শাস্তি দিয়ে সমালোচনার মুখে জাকার্তা প্রশাসন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest