Site icon The News Nest

করোনা সংকট কাটলে চিনা অর্থনীতি টপকে যেতে পারে আমেরিকাকে

china 2

A worker packs up new smartphone devices at the end of the production line at Huawei’s production campus in Dongguan, China, on April 11, 2019. Huawei has faced allegations that its equipment includes so-called back doors that the U.S. government perceives as a national security risk. Kevin Frayer/Getty Images

করোনা কেবল মানুষকে শেষ করেছে তা নয়, বহু দেশের অর্থনীতিতেও তা ঝিমুনি ধরিয়েছে। অধিকাংশ দেশের জিডিপি-তে ঋণাত্মক বৃদ্ধি বা সঙ্কোচন দেখা দিয়েছে। যেখান থেকে করোনা আমদানি হয়েছে বলে সেই চীন কিন্তু তার মধ্যেও বিশ্ব অর্থনীতিতে আরও প্রভাব বাড়াবে। এমনই পূর্বাভাস দিল আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (আইএমএফ)।

২০২১ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে আর্থিক বৃদ্ধি হবে, তার মধ্যে ২৬.৮ শতাংশ আসতে পারে চিন থেকে। ২০২৫ সালে সেটা বেড়ে হতে পারে ২৭.৭ শতাংশ। বিশ্ব অর্থনীতিতে অবদানের নিরিখে যা আমেরিকাকে টপকে অনেক উপরে উঠে যাবে চিন। তবে উল্লেখযোগ্য প্রভাব থাকবে ভারত, জার্মানি ও ইন্দোনেশিয়ার।

আরও পড়ুন : LPG সিলিন্ডার বুকিংয়ে এবার নয়া নিয়ম, ঘরে গ্যাস এলেই ফোনে আসবে OTP

বিশ্বে অর্থনৈতিক সঙ্কট দেখা দিলেও কার্যত তার প্রভাব মুক্ত চিনের অর্থনীতি। সংক্রমণ শুধুমাত্র উহান শহরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে পেরেছে জিনপিং -এর প্রশাসন। দেশকে করোনামুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে কয়েক মাস আগেই। অথচ গোটা বিশ্ব এখনও এই অতিমারির সঙ্গে লড়াই করে চলেছে। এই পার্থক্যই চিনকে আর্থিক বৃদ্ধিতে এগিয়ে রাখবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

এই পরিস্থিতিতেই বিশ্ব অর্থনীতির আগামী রূপরেখা কেমন হতে পারে, তার একটা আগাম চিত্র তুলে ধরেছে আইএমএফ। বর্তমানে ক্রয়ক্ষমতার নিরিখে বিশ্ব অর্থনীতিতে আমেরিকার অবদান সবচেয়ে বেশি— ২৩ শতাংশেরও বেশি। সেখানে চিনের অবদান ১৫.৫ শতাংশের মতো।

২০২৫ সালের যে অর্থনৈতিক চিত্র আইএমএফ প্রকাশ করেছে, সেই তথ্য নিয়ে মার্কিন সংবাদসংস্থা ব্লুমবার্গের দাবি, ২০২৫ সালে চিনের সেই অবদান বেড়ে হতে পারে ২৭.৭ শতাংশ। আমেরিকার অবদান নেমে যেতে পারে ১০.৪ শতাংশে। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকতে পারে ভারত, ১৩ শতাংশ অবদান নিয়ে।

এই পরিস্থিতিতেই বিশ্ব অর্থনীতির আগামী রূপরেখা কেমন হতে পারে, তার একটা আগাম চিত্র তুলে ধরেছে আইএমএফ। বর্তমানে ক্রয়ক্ষমতার নিরিখে বিশ্ব অর্থনীতিতে আমেরিকার অবদান সবচেয়ে বেশি— ২৩ শতাংশেরও বেশি। সেখানে চিনের অবদান ১৫.৫ শতাংশের মতো। ২০২৫ সালের যে অর্থনৈতিক চিত্র আইএমএফ প্রকাশ করেছে, সেই তথ্য নিয়ে মার্কিন সংবাদসংস্থা ব্লুমবার্গের দাবি, ২০২৫ সালে চিনের সেই অবদান বেড়ে হতে পারে ২৭.৭ শতাংশ। আমেরিকার অবদান নেমে যেতে পারে ১০.৪ শতাংশে। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকতে পারে ভারত, ১৩ শতাংশ অবদান নিয়ে। বর্তমান যা পরিস্থিতি তাতে মোদির সবকা বিকাশ স্লোগানের পরও মাথা পিছু আয়ে বাংলাদেশও ছাড়িয়ে যাবে ভারতকে। বলছে আইএমএফ।

আরও পড়ুন : #BeingColourful: জয়া এহসানের নতুন ছবিতে রঙের মেলা, উৎসবের আমেজ আনল নেটদুনিয়ায়

Exit mobile version