থিম বঙ্গবন্ধুর শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, একুশে বইমেলার উদ্বোধন শেখ হাসিনার

২৮ দিনব্যাপী মেলা শেষ হবে ১৪ এপ্রিল। প্রতি দিন বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে মেলা।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

“বইয়ের আনন্দ যন্ত্রে পাওয়া যায় না। বই পড়ার অভ্যাস আমাদের গড়ে তুলতে হবে। বই পড়ার মাধ্যমে নিজেকে যোগ্য করে তোলা যায়” -জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী’ থিমকে সামনে রেখে এ বারের অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধন করে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তবে এ বারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছিল ব্যতিক্রমী। প্রধানমন্ত্রী প্রতি বার হাজির হয়ে অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধন করেন, তার পর মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। কিন্তু এ বারে করোনা মহামারি সেই আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। বৃহস্পতিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ মেলার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বারের মেলা আর একটি দিক থেকেও ব্যতিক্রমী। ভাষা মাস ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে মার্চ মাসে।

বাংলা একাডেমির তরফে জানানো হয়েছে, এ বারে মোট ১৫ লাখ বর্গফুট জায়গা জুড়ে ইতিহাসের স্বচ্ছ বিস্তৃত পরিসরে বইমেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলায় যোগ দিয়েছে ৫৪০টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। বর্তমান করোনা বাস্তবতায় এ বারের গ্রন্থমেলায় সর্বোচ্চ প্রাধান্য পাচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি।

আরও পড়ুন: কৃষক আন্দোলনের আঁচ এবার গ্র্যামি-তেও, সমর্থনের বার্তা দিলেন ‘সুপারওম্যান’

মেলায় আগতদের জন্য মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক রাখা হয়েছে। ২৮ দিনব্যাপী মেলা শেষ হবে ১৪ এপ্রিল। প্রতি দিন বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে মেলা। শুক্র ও শনিবার বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকায় তাঁর অনুরোধে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২০ প্রাপকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। বঙ্গবন্ধু রচিত ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটির ইংরেজি অনুবাদ ‘নিউ চায়না ১৯৫২’ (New China 1952) গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাহিত্যের মধ্য দিয়ে দেশ ও মানুষকে চেনা যায়। এমনকি ইতিহাস, অর্থনীতি-সহ নানান বিষয়ে জানা যায়। যা অন্য কোনো মাধ্যমে এতটা সম্ভব নয়। অনুবাদ সাহিত্যের গুরুত্বও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: আরও এক গিনেস রেকর্ডের হাতছানি, বাংলাদেশের রাজপথে আঁকা হল বিশ্বের দীর্ঘতম আলপনা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest