১৪ পাওয়ালা এই ‘রাক্ষুসে আরশোলা’ দেখলে চমকে যাবে পিলে!

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

আরশোলা এই ধরাধামে এসেছে বহু আগে। প্রাগৈতিহাসিক যুগের প্রাণীর মধ্যে কৌলিন্য ধরে রাখার দাবি তারা করতেই পারে। তবে ১৪ পা বিশিষ্ট আরশোলা দেখলে আপনার পিলে চমকে যেতে পারে। আর হবে নাই বা কেন। এর বশত যে ভারত মহাসাগরে।

বিজ্ঞানীদের দাবি সহজে অভিযোজন করতে পারে বলে পৃথিবীতে টিকে আছে কোটি কোটি বছর। তবে শুধু বাড়ির দেওয়ালে নয়, সমুদ্রের গভীরেও নাকি এদের বাস। তাও আবার যা তা আরশোলা নয় একেবারে রাক্ষুসে আরশোলা।

giant sea cockroaches

সিঙ্গাপুরের গবেষকরা ভারত মহাসাগর থেকে এরকমই একটা দৈত্যাকার সমুদ্র আরশোলা ধরেছেন। তার ১৪ টি পা, ইয়া বড় দেহ। আরশোলা দেখছেন নাকি দুঃস্বপ্ন! গুলিয়ে গুবলেট হয়ে যেতে পারে।

আরও পড়ুন : বর্ধমানের করোনা হাসপাতালে আর জায়গা নেই, হাল খুঁজতে চিন্তায় প্রশাসন

 

ভারত মহাসাগরের গভীরে ছিল এর ঠিকানা। সমুদ্রের তলদেশে হেঁটেচলে বেড়াচ্ছিল। খপাৎ করে ধরেছেন সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সমুদ্র বিজ্ঞানীরা। গভীর, রহস্যময় সমুদ্রের অন্দরে যে আজব ও অচেনা প্রাণীরা বাস করে তাদের ধরতেই ১৪ দিনের অভিযান ছিল সিঙ্গাপুরের সমুদ্র বিজ্ঞানীদের। ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভা উপকূলে শুরু হয়েছিল সেই অভিযান। গভীর সমুদ্রে বাস করে এমন ১২ হাজার প্রাণীকে খুঁজে বার করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মধ্যেই ছিল এই বিশাল আরশোলা।

sea cockroach 1595163338

এই রাক্ষুসে আরশোলাও আসলে একপ্রকার ব্যাথিনোমাস। এরা আকারে ২০ ইঞ্চি বা তারও বড় হয়। বিশাল পুঞ্জাক্ষী থাকে তাই এদের ‘Darth Vader’ বলে। মৃত প্রাণীর দেহাবশেষেই পেট ভরে এদের। বিজ্ঞানীরা বলেন, দীর্ঘ সময় না খেয়েও কাটিয়ে দিতে পারে এই ধরনের প্রাণীরা। এদের সঙ্গে লিগিয়া ওসেনিকা (Ligia oceanica) জাতীয় সামুদ্রিক প্রাণীদেরও বিস্তর মিল আছে। এরাও সমুদ্রের গভীরে থাকে। ভূমধ্যসাগরীয় এলাকায় এদের খোঁজ মেলে।

আরও পড়ুন : অসুস্থ হয়ে ফের হাসপাতালে নির্মলা মিশ্র, রয়েছেন অক্সিজেন সাপোর্টে

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest