রাস্তায় হাঁটু গেড়ে বসে ফ্লয়েড হত্যার প্রতিবাদ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্র‌ুডোর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: আমেরিকায় পুলিশি অত্যাচারে কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েডের খুনের প্রতিবাদে অংশ নিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্র‌ুডো। কানাডার প্রতিবাদকারীদের পাশে এসে রাস্তায় হাঁটু গেড়ে বসেন তিনি। এই ঘটনা তাঁকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ট্র‌ুডো।

আমেরিকায় পুলিশি অত্যাচারে কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েডের খুনের প্রতিবাদে অংশ নিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্র‌ুডো। কানাডার প্রতিবাদকারীদের পাশে এসে রাস্তায় হাঁটু গেড়ে বসেন তিনি। এই ঘটনা তাঁকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ট্র‌ুডো।

আরও পড়ুন: ঠিক মতো পরীক্ষা হলে ভারত ও চিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বহু বাড়বে, দাবি ট্রাম্পের

শুক্রবারের বিক্ষোভ আয়োজন করে ‘নো পিস আনটিল জাস্টিস’ নামের একটি সংগঠন। প্রতিবাদকারীরা ৯ মিনিট নিরবতা পালন করেন। মিনিয়াপলিশের পুলিশ কর্মকর্তা ডেরেক চৌবিন ৯ মিনিট জর্জ ফ্লয়েডের গলায় হাঁটু চাপা দিয়েছিলেন। এই নীরবতা পালনের সময় অনেক বিক্ষোভকারী হাঁটু গেড়ে মাটিতে বসে পড়েন। কানাডার প্রধানমন্ত্রীও তাতে যোগ দেন।

সাংবাদিক সম্মেলনে এ সম্পর্কে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল।সাধারণত, প্রশ্ন করার সঙ্গে সঙ্গে ঝটপট উত্তর পাওয়া যায় তাঁর কাছ থেকে।অথচ তাঁকেই দেখা গেল প্রায় ১৭ সেকেন্ড চুপ থাকতে। এরপর তিনি একটু নড়ে উঠেন। নিজের ঠোঁটে কামড় দেন। ‘আহ্’ শব্দ করে নিঃশ্বাস ছাড়েন।

আরও প্রায় চার সেকেন্ড সময় নিয়ে, ডানে-বামে কাঁধ ঝাঁকিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করে বলেন, ‘আমরা… “ভীত-সন্ত্রস্ত” হয়ে দেখছি যুক্তরাষ্ট্রে যা ঘটছে।’
ট্রাম্পের নাম উচ্চারণ না করে তিনি বলতে থাকেন, ‘জনগণকে একত্রিত করার এটাই সময়। পাশাপাশি, জনগণের কথা শোনার সময় এটা। শিক্ষা নেওয়ারও সময় এটা। একটি দেশ অনেক উন্নয়ন করার পরও বছরের পর বছর সমাজে ন্যায়বিচারের অভাব থেকে যেতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘একই সঙ্গে কানাডাবাসীদের বলার সময় এসেছে, এই সুযোগে তারা যেন এ কথাটি মেনে নেন যে, কানাডায় বসবাসকারী কালো মানুষগুলোও প্রতিদিন বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। কানাডাতেও নিয়মতান্ত্রিকভাবে বৈষম্য করা হচ্ছে।’

কানাডার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা এমন যে, এখানেও জাতিগত বিদ্বেষ রয়েছে। কালো কানাডীয়দের ভিন্ন চোখে দেখা হয়। আমাদের দেশে অনেকেই আবার এই বৈষম্য খালি চোখে দেখতে পান না। কিন্তু, বৈষম্য এ দেশেরও বাস্তবতা।’

আরও পড়ুন: করোনা সারাতে পারে ব্যথা কমানোর ওষুধ আইবুপ্রোফেনে, শুরু ট্রায়াল

Gmail
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest