করোনার ৬টি টিকা আসবে একুশের গোড়ায়! ভারতের প্রশংসা করে কী বললেন গেটস?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

করোনার ভ্যাকসিনের জন্য খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। একুশের শুরুতেই অন্তত ৬টি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির ভ্যাকসিন চলে আসবে বিশ্বের বাজারে। ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যে ভরসার কথা বললেন মাইক্রোসফট কর্তা বিল গেটস।

মঙ্গলবার বিল গেটস (Bill Gates) বলেন, ‘‘আমরা সকলেই চাই দ্রুত ভারতে করোনা ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু হোক।’’ ভারতে উৎপাদিত করোনা ভ্যাকসিন খুব কার্যকরী ও নিরাপদ হবে বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘‘ভারত শীর্ষস্থানীয় ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেও আমরা ভারতের কাছ থেকে সহযোগিতা চাই।’’

আরও পড়ুন : লাদাখ ইস্যুতে লোকসভায় ওয়াকআউট কংগ্রেসের

বিল গেটস আরও বলেন, ‘‘কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনটি (Covid-19 vaccine) সম্ভবত আগামী বছরই যথেষ্ট পরিমাণেই পাওয়া যাবে ভারত থেকে । আমি আশাবাদী, আগামী বছরের প্রথম তিন মাসের মধ্যেই কোভিড-১৯-এর কয়েকটি ভ্যাকসিনের উৎপাদন চূড়ান্ত পর্বে ‌পৌঁছবে।’’

করোনার টিকা নিয়ে আগেও আশার কথা শুনিয়েছিলেন গেটস। তিনি বলেছিলেন আমেরিকা, রাশিয়া, ভারত, চিন, ইজরায়েল সহ বেশ কয়েকটি দেশ করোনার ভ্যাকসিন গবেষণায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। তাই সুখবর আসতে পারে যে কোনও সময়েই। ভ্যাকসিন গবেষণা ও বিশ্বের নানা প্রান্তে ভ্যাকসিনের ডোজ পৌঁছে দেওয়ার জন্য যথাযোগ্য ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানিয়েছিলেন মাইক্রোসফট কর্তা।

কোভিড ভ্যাকসিন তৈরি করতে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সংস্থাকে আর্থিক সাহায্য করছে বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন। পেনসালিভানিয়ার বায়োটেক ফার্ম ইনোভিও ফার্মাসিউটিক্যালসের ভ্যাকসিন গবেষণায় সামিল বিল গেটসও। জানা গিয়েছে, এই ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গবেষণার কাছে যাবতীয় আর্থিক অনুদান দিয়েছে বিল এবং মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস ইনোভেশনস।

গেটস বলেছেন, এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকার বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করছে তাঁদের ফাউন্ডেশন। বছরে ১০০ কোটি বা ২০০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ যদি তৈরি করা যায়, তাহলে কোভিড আক্রান্ত দেশগুলিতে দ্রুত সেই ডোজ পৌঁছে দেওয়া হবে।  বিশ্বে ভ্যাকসিনের গণবন্টন ব্যবস্থা বা কোভ্যাক্স কর্মসূচীরও অংশ তিনি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে বিভিন্ন নামী কর্পোরেট সংস্থা এই কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেছে। ভ্যাকসিনের ডোজ চলে এলে বিশ্বের নানা প্রান্তে বিশেষত আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া দেশগুলিতে ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব এই কোভ্যাক্স মিশনের।

আরও পড়ুন : উন্নয়নের কাজ খতিয়ে দেখতে উত্তরবঙ্গ সফরে মুখ্যমন্ত্রী, যাচ্ছেন ২১ তারিখে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest