Jeff Bezos lands safely on earth after dream spaceflight

মাত্র ১১ মিনিটে মহাকাশ ঘুরে নজির সৃষ্টি করলেন Jeff Bezos, নিরাপদেই ফিরলেন পৃথিবীতে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মাত্র ১১ মিনিটের মহাকাশ (Space) যাত্রা। আর তা নিয়েই উৎসাহ উদ্দীপনা ছিল তুঙ্গে। অবশেষে নয়া নজির গড়ল মহাকাশযান ‘নিউ শেপার্ড’। বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের ৫৭ বছর বয়সি জেফ বেজোস (Jeff Bezos) তাঁর আরও তিন সঙ্গীকে নিয়ে স্বল্প সময়ের মহাকাশ যাত্রা শেষ করে নিরাপদেই ফিরে এলেন পৃথিবীতে। মাত্র কয়েক মিনিটের এই যাত্রাকে স্পেস টুরিজমের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। বেজোসের ‘ব্লু অরিজিন’ (Blue Origin) সংস্থাই তৈরি করেছে মহাকাশযানটি।

গত কয়েক দিন ধরেই মহাকাশপ্রেমীদের চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল এই মহাকাশ অভিযান। ‘নিউ শেপার্ড’ অতিক্রম করল ‘কারম্যান লাইন’। অর্থাৎ সেই অংশ, যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে মহাশূন্য থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। সেই সীমানা ছুঁয়ে বেজোসের এই অভিযান প্রমাণ করে দিল কীভাবে পৃথিবীর সীমা অতিক্রম করতে প্রস্তুত তাঁর সংস্থার মহাকাশযানটি। এদিনের যাত্রার মোট সময় ছিল ১০ মিনিট ২০ সেকেন্ড।

২০০০ সালে জেফ বেজোস নিজে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ব্লু অরিজিন। তখনও তিনি আজকের মতো ধনকুবের হয়ে ওঠেননি। আবার তারও ছ’বছর আগে তিনি নিজের গ্যারাজে শুরু করেছিলেন ‘অ্যামাজন ডট কম’ নামে একটি অনলাইন বুকস্টোর, বর্তমানে যার অর্থমূল্য ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।

এই যাত্রার দ্বিতীয় সদস্য মার্ক বেজোস, জেফ বেজোসের ভাই। তাছাড়াও তাঁর পরিচয়, তিনি বেজোস ফ্যামিলি ফাউন্ডেশন পরিচালনা করেন এবং স্বেচ্ছাসেবী, দমকলকর্মী হিসাবেও কাজ করেন। তৃতীয় যাত্রী ওয়্যালি ফাঙ্ক। এই মহিলার বয়স ৮২ বছর। তিনিই এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ মহাকাশ অভিযাত্রী। সর্বকনিষ্ঠ মহাকাশচারী হওয়ার নজির গড়লেন মাত্র ১৮ বছর বয়সি অলিভার। প্রাইভেট পাইলট হিসেবে লাইসেন্স রয়েছে তাঁর।এদিন নিউ শেপার্ড পৃথিবীর সীমা পেরিয়ে কারম্যান লাইন স্পর্শ করার পর ভরশূন্য অনুভূতি হয় মহাকাশচারীদের। একেবারে নতুন এক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন তাঁরা।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest