21st July TMC Rally: Mamata Banerjee visited Dharmatala before 21st July rally

21st July: কাউন্টডাউন শুরু! চায়ে চুমুক-আড্ডা দিয়ে প্রথা মাফিক প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন মমতা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

রাত পোহালেই বৃহস্পতিবার তৃণমূলের ‘শহিদ দিবস’। তার আগে বুধবার ধর্মতলায় ২১ জুলাইয়ের সভাস্থল পরিদর্শনে এলেন তৃণমূলের সর্বময় নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সভার আয়োজন খতিয়ে দেখতে সেখানে আগে থেকেই ছিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ অন্য শীর্ষনেতারা। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থাপনার খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে চান তৃণমূলনেত্রী। খতিয়ে দেখেন ‘মহা সমাবেশ’-এর প্রস্তুতি।

এক ঘন্টার বেশি সময় মঞ্চ সংলগ্ন এলাকায় বসে রইলেন তিনি। নেত্রীকে ঘিরে ততক্ষণে তৃণমূলের হেভিওয়েট নেতা-নেত্রীদের ভিড়। কাল শহরে ভিড় হবে। নিয়ন্ত্রিত হবে গাড়ি চলাচল। তার জন্য আগেভগেই সাধারণ মানুষের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। মমতা বলেন, ‘‘জায়গাটা তো বদলাতে পারব না। কারণ, ঘটনাটা এখানেই ঘটেছিল। আমি সাধারণ মানুষের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। একটু ভিড় হবে। আপনারা একটু কষ্ট সহ্য করে নেবেন একটা দিন। আমরা গত দু’বছর কোভি়ডের জন্য সমাবেশ করতে পারিনি। এ বছর করছি। আপনাদের কোনো অসুবিধা হলে তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।’’

আরও পড়ুন: Rashika Jain: রসিকা জৈন রহস্যমৃত্যু, দেড় বছর পর গ্রেফতার স্বামী কুশল

প্রত্যেক বছরই ২১ জুলাইয়ের সমাবেশের আগের দিন সন্ধ্যায় সভাস্থল পরিদর্শন করে থাকেন তৃণমূলনেত্রী। এ বারও সেই রেওয়াজ মেনে বুধবার বিকাল সাড়ে ৫টা নাগাদ ২১ জুলাইয়ের মঞ্চের সামনে আসেন তিনি। তবে মূল মঞ্চের উপরে বা ব্যাকস্টেজে যাননি মমতা। বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটের রাস্তায় চেয়ার পেতে অরূপ, ফিরহাদ, সুদীপদের সঙ্গে বসে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। পরে বলেন, ‘‘সকলকে বলব, শান্ত ভাবে, সুন্দর ভাবে, শৃঙ্খলা রেখে মিছিল করে আসতে। তার পর মিটিং শেষে আবার শান্ত ভাবে বাড়ি ফিরে যেতে। রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালানোর সময় জোরে চালাবেন না। কোনও জেলায় কোনও সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে সমাধান করবেন।’’

শুধু তৃণমূল নেত্রী নন, জেলা থেকে আগত কর্মীদের সুযোগ-সুবিধায় কড় নজর রেখেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনও ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র থেকে শিয়ালদহ, ধর্মতলা থেকে গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম চষে ফেলেন।

আরও পড়ুন: Samantak Das: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য স্যমন্তক দাসের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest