বিশ্রাম শেষে Sourav ও Laxmi একসঙ্গে নেট প্র্যাকটিস করবেন, মন্তব্য অটল জমানার দাপুটে এই নেতার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিশ্রাম পর্ব শেষ হওয়ার পর সৌরভ ও লক্ষ্মীরতন একসঙ্গে নেট প্র্যাকটিস করবেন। হেস্টিংসে বিজেপির নির্বাচনী কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠকে জল্পনা উস্কে দিলেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য (Shamik Bhattacharyya)। বাংলার দুই প্রাক্তন ক্রিকেটারের সঙ্গে কি যোগাযোগ রাখছে বিজেপি? স্বাভাবিকভাবেই উঠছে প্রশ্ন।

আজকাল শমীক ভট্টাচার্যের প্রতিক্রিয়া পাওয়াও বড় কথা। টিভি চ্যানেলের টকশো ছাড়া শমীককে তেমন একটা দেখা যায় না। বলা ভালো দল সেইভাবে কাজে লাগায় না। সেই অর্থে দেখতে গেলে বঙ্গ বিজেপির সবথেকে ‘স্মার্ট’ নেতা তিনি। সেই অটল জমানা থেকে নিজের দায়িত্বে অবিচল। ফালতু বকেন না। কথায় ওজন আছে। বিষয় ভিত্তিক বলেন। বিদ্বেষের বাণী সর্বদা বয়ে বেড়ান না। লোকজন বলে অটল জমানার পুরনোদের মতোই নিউ বিজেপিতে তিনি কোনঠাসা।

আরও পড়ুন:  প্রথম ইরফানহীন জন্মদিন …আজ অভিনেতার ৫৩ তম জন্মবার্ষিকী

বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য (Shamik Bhattacharyya) বলেন,’লক্ষ্মীরতন শুক্লা অলরাউন্ডার। বল ও ব্যাট করতে পারেন। তৃণমূলের পিচে সেট হতে পারছেন না। তৃণমূলের হয়ে ব্যাট করবেন, না বিরুদ্ধে বল করবেন, এটা ভবিষ্যত ঠিক করবে। আমি তো শুনছি, বিশ্রাম পর্ব শেষ হওয়ার সৌরভ (Sourav Ganguly) ও লক্ষ্মীরতন (Laxmi Ratan Shukla) একসঙ্গে নেট প্র্যাকটিস করবেন।’

খেলোয়াড়ি জীবন থেকে সৌরভের সঙ্গে লক্ষ্মীরতনের সম্পর্ক। সেই লক্ষ্মীরতন মন্ত্রিত্ব ও তৃণমূলের জেলা সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। আপাতত রাজনীতি থেকে সন্ন্যাস নিয়েছেন বলে এ দিন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন লক্ষ্মী। আর এই ‘আপাতত’ শব্দেই উঠছে প্রশ্ন।আগামী মুখ্যমন্ত্রী কে?’ প্রশ্নে লক্ষ্মীরতনের (Laxmi Ratan Shukla) ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য,’ময়দানে যে ভাল খেলে সে-ই জেতে।

তবে শমীকের মন্তব্য নিয়ে তৃণমূলীরা অনেকে বলেন, বিজেপিতে তথাগত কিংবা রাহুল সিনহার থেকেও বেহাল অবস্থা শমীক ভট্টাচার্যের। আগামীতে আরও খারাপ হবে। কারণ অটল বিহারি নীতিতে বিশ্বাসী, ছিলেন শাহ বিশ্বাসী নেতাকে। দলে পুরনোদের যা হাল, তাতে অভিমান হবার কথা তো রাহুল সিনহা, শমীকদের। তা নয়। অভিমান হল শুভেন্দুর। অভিমান হল মুকুলের। অভিমান অর্জুনের। অভিমান শঙ্কুদেব পণ্ডার। তৃণমূলের অভিমানীদের ঠিকানা বিজেপি। কিন্তু বিজেপির ভিতরের লোকদের অভিমান শুনবে কে ?

আরও পড়ুন: জাতিস্মরে’র হিন্দি রিমেকে গালিবের জীবন, সৃজিতের ছবির সুরকার রহমান, গীতিকার গুলজার

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest