Bowbazar Metro: Experts advise demolition of 14 damaged houses, what is the plan of the municipality

Bowbazar Metro: ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ বাড়ি ভাঙার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের, কী পরিকল্পনা পুরসভার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মেট্রোর কাজে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলি ভেঙে ফেলার চিন্তাভাবনা করছে কলকাতা পুরসভা (KMC)। বৃহস্পতিবার ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলি পরিদর্শনের পর পুরসভার বিল্ডিং দপ্তর মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। রিপোর্টে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪টি বাড়ি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে খবর। তবে তার আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে দিয়ে বাড়ি ও মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবে পুরসভা। তারপরই বাড়িগুলির ভবিষ্যৎ নিয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কলকাতা পুরসভা। এই রিপোর্ট মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরেও জমা পড়েছ বলে খবর।

অন্যদিকে, কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরল বউবাজারে (Bowbazar News)। জানা গিয়েছে, মেট্রো সুড়ঙ্গে পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে জল বেরনো। ফলে নতুন করে আর ফাটল চওড়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেই অনুমান করছেন KMRCL ইঞ্জিনিয়াররা। শুক্রবার সকাল থেকেই এই জল বেরনো পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে বলে জানাচ্ছে কলকাতা মেট্রো রেলওয়ে কর্পোরেশন (KMRCL)। জানা গিয়েছে, যে ১১টি গর্ত থেকে ক্রমাগত জল বেরিয়ে আসছিল তা গ্রাউটিং করে পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। তবে জল বেরনো বন্ধ হয়ে যাওয়ার মানেই গ্রাউটিং বন্ধ করে দেওয়া হবে এমনটাও নয়। এক্সটেনসিভ গ্রাউটিংয়ের কাজ আপাতত চলবেই। গ্রাউটিং হল রাসায়নিক, সিমেন্ট আর জলের সংমিশ্রণ। সেটাই পাঠানো হচ্ছে।

আরও পড়ুন: সৌরভের বাড়িতে আজ শাহী-ভোজ, কারা দেখা করতে পারবেন? স্পেশ্যাল মেনুই বা কী?

জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে ভূগর্ভ থেকে ৩১.৮ মিটার নীচে রয়েছে মেট্রোর এই টানেল। এই টানেলের ব্যাস ৬.৮ মিটার। সেখান থেকেই ক্রমশ জল উঠছিল। কারণ বইবাজারের এই দুর্গা পিতুরি লেন এবং স্যাঁকরা পাড়া লেন সহ গোটা এলাকা জুড়ে রয়েছে অ্যাকুইফার বা জলস্তর। সেখানে মেট্রো টানেলের দুটি মুখের অংশের প্রায় ৯ মিটার জুড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল এই প্রকল্পে। এটি জোড়া হবে কংক্রিট বক্স জয়েন্ট করে ৷ আর এই বক্স জয়েন্ট করতে গিয়েই বিপত্তি ঘটেছিল ২০১৯ সালে। এবারও সেই ভুলেরই পুনরাবৃত্তি। কংক্রিটের কাজ করতে গিয়েই প্রায় ৫ মিটার খোঁড়া হয়েছে ৷ আর সেখান দিয়েই ক্রমাগত জল ঢুকতে শুরু করে দিয়েছে ৷ এই জল ঢোকা বন্ধ করতে গিয়েই গ্রাউটিং করা হচ্ছে।

আরও একটি স্বস্তির খবর, সুড়ঙ্গের নীচের অংশে বন্ধ হয়েছে মাটির সরে যাওয়াও। বিভিন্ন জায়গায় বসানো হয়েছে মিটার। যার মাধ্যমে এই বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন মেট্রোর ইঞ্জিনিয়াররা। ফলে সেটেলমেন্ট হওয়ার আর কোনও সম্ভাবনা নেই। এমনটাই জানানো হয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষের তরফে।

আরও পড়ুন: Price Hike: চড়চড়িয়ে বাড়ছে মুরগির মাংস ও আলুর দাম, জামাই ষষ্ঠীতে কী হবে?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest