kolkata high court ordered cbi investigation in rampurhat massacre rampurhat arson

Rampurhat Massacre: সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের, বগটুই পৌঁছল কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক দল

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বগটুই কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের (CBI In Rampurhat Massacre)। রামপুরহাটের ঘটনায় দায়ের হওয়া স্বতঃপ্রণোদিত মামলায় রায় ঘোষণা করে জানাল আদালত (Kolkata High Court)। রায় ঘোষণা করে কলকাতা হাইকোর্ট স্পষ্ট জানায়, “ঘটনার সবটা শুনেছি। ‘শকিং’ এই ঘটনার বিচারের জন্য এবং সত্য উদঘটনের জন্য CBI তদন্ত করবে। সত্য উদ্ঘাটনের প্রয়োজন আছে। ন্যায়বিচারের স্বার্থেই তদন্তভার সিবিআই হাতে তুলে দেওয়া হল।” ৭ এপ্রিল মামলার পরবর্তী শুনানি। ওইদিন আদালতকে প্রাথমিক রিপোর্ট দেবে সিবিআই।

হাইকোর্টের সেই নির্দেশের পর রাজ্য পুলিশের সিটের সঙ্গে কথা বললেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের অফিসাররা। সূত্র মারফত এমনটাই জানা গিয়েছে। সিটের থেকে এফআইআরের কপি চাইলেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। মামলা রুজু করে তারপর কেস ডায়েরি হাতে নেবে সিবিআই। এদিকে সূত্র মারফত আরও জানা গিয়েছে, সিটের তরফেও তদন্তে সবরকম সাহায্য করা হবে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ফোনে জানানো হয়েছে। আগামী শনিবার তারা পৌঁছবে রামপুরহাট থানার বগটুই গ্রামে। শুক্রবার তার আগেই পৌঁছে গেলেন কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক ল্যাবরেটরি বা সিএফএসএল- এর বিশেষজ্ঞরা।

কী ভাবে আগুন লেগেছিল, কোন দাহ্য পদার্থ সে দিন ব্যবহার হয়েছিল, সে সব খতিয়ে দেখতে নমুনা সংগ্রহ করছেন তাঁরা। সোনা শেখের পোড়া বাড়ি গিয়ে বেশ কিছু জিনিস সংগ্রহ করেছেন তাঁরা।

গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, তৃণমূল নেতা ভাদু শেখের খুনের পর যে মহিলা, শিশু-সহ যে ক’জনের মৃত্যু হয়, তাদের আগেই হত্যা করা হয়। পরে ওই বাড়িতে সেই দেহ ঢুকিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। আর এক অংশের দাবি, জ্যান্ত মানুষদের পোড়ানো হয়েছিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নমুনা সংগ্রহ করলেই সে তথ্য বেরিয়ে আসবে। মৃতদের ফুসফুসে কার্বনের মাত্রাতে নিশ্চিত হওয়া যাবে খুনের পরে না আগে তাঁদের জ্বালিয়ে হত্যা করা হয়েছিল।

উল্লেখ্য, শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্ট তার রায়ে জানায়, রাজ্যের গঠিত সিট কোনও তদন্ত করতে পারবে না। তা ছাড়া শুধু মাত্র ‘কেস পেপার’ তৈরি করেই থেমে থাকবে না সিবিআই। অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করবে এবং তদন্তের প্রয়োজনে গ্রেফতারও করবে তারা। পরবর্তী শুনানির মধ্যে জানাতে হবে তদন্ত কত দূর এগিয়েছে।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest