কোয়েস্ট মলে শুরু কলকাতার প্রথম ড্রাইভ ইন ভ্যাকসিনেশন, স্লট বুক করুন হোয়াটসঅ্যপে

কলকাতায় এটাই হবে প্রথম ড্রাইভ-ইন টিকাকরণ সেন্টার। এর আগে দিল্লি, মুম্বইতে এহেন ড্রাইভ-ইন টিকাকরণ কেন্দ্র চালু হয়েছে।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কোয়েস্ট মলে শুক্রবার শুরু হল ড্রাইভ ইন ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা পুরসভার পুর প্রশাসকমণ্ডলীর প্রধান ফিরহাদ হাকিম। শুক্রবার সেখানে মোট ২৪৪ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে।

গাড়ি নিয়ে এসে এখানে ভ্যাকসিন নেওয়া যাবে। গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে কো-উইন অ্যাপ থেকে ভ্যাকসিনেশনের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। প্রতি গাড়িতে চারজন পর্যন্ত ব্যক্তিকে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এবং ভ্যাকসিন নিতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের গাড়ি থেকে বের হতে হবে না। আপাতত শুধুমাত্র ৪৫ উর্ধ্বদের জন্য চালু থাকবে এই টিকাকরণ। টিকা নিতে স্লট বুক করতে পারবেন হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেই। কলকাতা পুরনিগমের বট নম্বর ৮৩৩৫৯৯৯০০-এ হোয়াটসঅ্যাপ করে এই স্লট বুক করা যাবে। তবে কোউইনে আগের থেকে বুকিং থাকা বাধ্যতামূলক।

উল্লেখ্য, কলকাতায় এটাই হবে প্রথম ড্রাইভ-ইন টিকাকরণ সেন্টার। এর আগে দিল্লি, মুম্বইতে এহেন ড্রাইভ-ইন টিকাকরণ কেন্দ্র চালু হয়েছে। প্রিন্স আনওয়ারশা রোডে অবস্থিত সাউথ সিটি মলেও টিকাকরণ কেন্দ্র চালু রয়েছে। তবে সেখানে ড্রাইভ-ইন-এর সুযোগ নেই।

আরও পড়ুন: পরাজয়ের সাইডইফেক্ট ! উপনির্বাচনে মমতার বিরুদ্ধে প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত অধীরের! লোকসভার আগে নয়া জল্পনা

ইতিমধ্যেই পুরসভার উদ্যোগে ৩ রা জুন থেকে শহরে শুরু হয়েছে ‘ভ্যাকসিন অন হুইল’  (Vaccine on Wheel Kolkata)পরিষেবা। আজ, শুক্রবার সকাল থেকেই লেক মার্কেটের সামনে গাড়ি দাঁড় করিয়ে চলে ভ্যাকসিনেশন। লেক মার্কেট এবং লেক মলের দোকানদার, কর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। এই পরিষেবা মূলত পাচ্ছেন ব্যবসায়ী, হকার, দোকানি, দিনমজুররা। তাঁদের ভ্যাকসিন দিতে বিশেষ বাস চালু করছে কলকাতা পুরসভা।  ভ্যাকসিন মিলছে কোনও পূর্ব নথিভুক্তিকরণ ছাড়াই।

পুরসভার দাবি, কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় ব্যবসায়ীরা ভ্যাকসিন  (Kolkata CoronaVaccine)নিচ্ছেন না। বলছেন, দোকান ছেড়ে আসা সম্ভব নয়। কিন্তু তাঁদেরই ভ্যাকসিন দেওয়া খুবই প্রয়োজন। কারণ তাঁরা রোজ হাজার হাজার মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করেন। ফলে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা বেশি। পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভ্যাকসিন নেওয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করা হবে।

আগামী বছরের শুরুতেই কোভিড সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ  (COVID19 third wave)আছড়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তার আগেই কলকাতা শহরের সমস্ত বাসিন্দাদের কোভিড ভ্যাকসিন দিতে বদ্ধপরিকর পুরসভা। পুর ও পরিবহণ দফতরের যৌথ উদ্যোগেই এই পরিষেবা চালু হচ্ছে।

আরও পড়ুন: পরাজয়ের সাইডইফেক্ট ! উপনির্বাচনে মমতার বিরুদ্ধে প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত অধীরের! লোকসভার আগে নয়া জল্পনা

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest