MAMATA BANERJEE ON KHELA HOBE WEST BENGAL GOVT WILL CELEBRATE KHELA HOBE DIWAS ON 16TH AUGUST SAID

Khela Hobe Diwas: কেন ১৬ আগস্ট পালিত হবে ‘খেলা হবে’ দিবস, যুক্তি দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বুধবার একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে মমতা (Mamata Banerjee) ঘোষণা করেছিলেন খেলা হবে দিবস উদযাপিত হবে ১৬ অগাস্ট। ওই দিনটি বাছাই করা নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত। কেন ১৬ অগাস্ট খেলা দিবস? বৃহস্পতিবার তার ব্যাখ্যা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান,’১৬ অগাস্ট খেলা দিবস হিসেবে পালন করব। কেন এই দিনটাকে বাছলাম? ক্রিকেটের একটা ঘটনা ঘটেছিল সাতের দশকে। একটা ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে অনেকে আহত হয়েছিল, মারাও গিয়েছিল। আগে কলকাতা ময়দানের অনেক ক্লাবে এই দিনটিকে পালন করত। এখন আর এটা পালন হয় না। অনেকেই ভুলে গিয়েছেন।’

ওই দিনটির আলাদা তাৎপর্য রয়েছে বলেও মনে করেন মমতা (Mamata Banerjee)। তিনি বলেন,’১৬ অগাস্ট, ১৫ অগাস্টের পরের দিন। আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের অধিকার ও স্বাধীনতা যাতে অক্ষুন্ন থাকে, সেটা চাই। দেশের স্বাধীনতা আজ বিপন্ন হচ্ছে। জড়তা থেকে মুক্তি পাক ভারত। পরাধীনতা ও কণ্ঠ স্তব্ধ করা থেকে মুক্তি পাক। খেলা হবে দিবসের মানে আছে।’

আরও পড়ুন: আচমকাই দিল্লিতে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়, কারণ কী ? বাড়ছে জল্পনা

তিনি আরও বলেন, “ওই দিন ১ লক্ষ ফুটবল গ্রামে-গঞ্জের বিভিন্ন ক্লাবকে দেওয়া হবে। রাজ্যের যুবকল্যাণ এবং ক্রীড়াদপ্তরের পক্ষ থেকে এই বলগুলি দেওয়া হবে। আইএফএ-র ২৮০টি ক্লাবকেও দশটি করে বল দেওয়া হবে।

মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, “এই নিয়ে অরূপ বিশ্বাসকে বলেছি কাগজপত্র তৈরি করতে। ইতিমধ্যে ৫০ হাজার বল তৈরিও হয়ে গিয়েছে। আমাদের ঘরের মা-বোনেদের তৈরি ‘জয়ী’ বল সবাইকে দেওয়া হবে। সভ্যতা-সংস্কৃতিকে রক্ষা করতে এই খেলার প্রয়োজন। খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব প্রত্যেকেরই রাখা দরকার। অনেকেই আবার এর অন্য মানে তৈরি করে। আসলে খেলা হবে স্লোগানের উৎপত্তি বাংলা থেকেই। তবে আজ তা গোটা ভারতে জনপ্রিয়। আমরা ‘খেলা হবে’ দিবস বিশেষভাবে পালন করতে চাই। এবার থেকে প্রতিবছর এই দিনটি পালন করা হবে।”

বিরোধীরা ‘খেলা হবে’র উল্টো অর্থ করছেন বলেও অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়,’আগামী দিনে খেলা হবে। সভ্যতা-সংস্কৃতিকে রক্ষা করতে খেলা প্রয়োজন। যাঁরা এটা নিয়ে অন্য মানে করেন তাঁরা খেলার মানেটাই বোঝেন না। তাই খেলা হবে। এটা ভারতেও বড় স্লোগান হয়ে উঠেছে। বাংলা থেকে আওয়াজ উঠেছিল। এটা সবাই গ্রহণ করলে আমরা খুশি হব। তাই নির্দিষ্ট দিন করে দিলাম। কন্যাশ্রী দিবসের মতো মতো খেলা হবে দিবস।’

আরও পড়ুন: সহজে শিক্ষক-বদলির জন্য TMC সরকার আনল ‘উৎসশ্রী’ প্রকল্প

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest