Site icon The News Nest

শোভন দেবের জয়ের মার্জিনকে ছাড়িয়ে গেলেন মমতা, এগিয়ে গেলেন ৩১ হাজারেরও বেশি ভোটে

Mamata win

দশম রাউন্ডের গণনা শেষ হল। দশম রাউন্ড শেষে তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট ৪২ হাজার ১২২। বিজেপির প্রাপ্ত ভোট ১০ হাজার ৪৭৭। অর্থাৎ ৩১ হাজার ৬৪৫ ভোট এগিয়ে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।নবম রাউন্ডে মমতা ছাপিয়ে গেলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের রেকর্ড, ভবানীপুরে এই মুহূর্তে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মুহূর্তের লিড  ২৮ হাজার ৮২৫ ভোটের। ভবানীপুরে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জয় পেয়েছিলেন ২৮ হাজার ৭১৯ ভোটে।

এই যে মমতা দিদির জয়, এটাই সত্যের জয়। ট্যুইটারে লিখলেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব।

অষ্টম রাউন্ডের গণনা শেষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এগিয়ে  ২৭৫০২ ভোটে। বিজেপি পেয়েছে ৭২১৯টি ভোট। তৃণমূল পেয়েছে ৩৪৭২১টি ভোট।

সপ্তম রাউন্ডের শেষে ২৫ হাজার ৩১৪ ভোটে এগিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০২১ বিধানসভায় ভবানীপুরের তৃণমূল প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় রুদ্রনীল ঘোষকে ২৮ হাজারের কিছু বেশি ভোটে হারিয়েছিলেন। তৃণমূল বলছে, এই ব্যবধানকেও ছাপিয়ে যাবে ভবানীপুর উপনির্বাচন।

ষষ্ঠ রাউন্ডের শেষে তৃণমূল পেয়েছে ২৮ হাজার ৩৫৫ ভোট। বিজেপি পেয়েছে ৪৩৯৮ ভোট। এখন তৃণমূলের লক্ষ্য শেষ বিধানসভা নির্বাচনের ব্যবধানকে অতিক্রম করা।ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষ, ভবানীপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এগিয়ে গেলেন ২৩ হাজার ৯৫৭ ভোটে।
পোস্টাল ব্যালটে ভোটের সংখ্যা কম হলেও এটি বেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । সরকারি কর্মীদের আনুগত্য এর থেকেই বোঝা যায়। এর আগে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছিল যে কেন্দ্রের শাসকদলের পক্ষে ভোট দেন সরকারি কর্মীরা। তবে গত বিধানসভা নির্বাচনেও দেখা যায় উল্টো ট্রেন্ড। উপনির্বাচনেও বজায় থাকল সেই প্রবণতা। বাংলা সহ গোটা দেশের নজর টিকে হাইভোল্টেজ কেন্দ্র ভবানীপুরে। এই কেন্দ্রেই দ্বিতীয়বার ‘পরীক্ষা’য় বসেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই পরীক্ষায় সরকারি কর্মীদের থেকে পাস মার্কস পেয়ে উত্তীর্ণ মমতা।
Exit mobile version