বিধ্বংসী আগুন সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্ক, পুড়ে ছাই প্রায় ৭০টি ঝুপড়ি

এখনও পর্যন্ত এই অগ্নিকাণ্ডে ৫০ থেকে ৭০টি ঝুপড়ি ও দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

সোমবার সকালে সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কের কাছে ঝুপড়িতে আগুন লাগার ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। এই অগ্নিকাণ্ডের জেরে প্রায় ৫০টি ঝুপড়ি ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। সকাল ৮টা নাগাদ আগুন লাগে। দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়তে থাকে। ঘণ্টাখানেকের মধ্যে পুড়ে ছাই হয়ে যায় প্রায় ৫০টি ঝুপড়ি। কী করে আগুন লাগল তা এখনও অজানা। স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত দমকলকে খবর দেন এবং ঝুপড়িতে বসবাসকারী সকলকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যান।

বাসিন্দাদের দাবি অনুযায়ী, এদিন সকালে প্রথমে ঝুপড়ির এক কোণে আগুনের শিখা দেখা যায়। এরপরই আগুন ক্রমশ ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এলাকায় প্লাস্টিকের বোতল সহ একাধিক দাহ্য পদার্থ ছিল বলেও জানা গিয়েছে। ফলে আগুন ছড়াতে খুব বেশি সময় লাগেনি। অনেকেই সকালে উঠে কাজে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। খবর পেয়ে ফিরে দেখেন তাঁদের গোটা বাড়ি ভস্মীভূত। দমকলের ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও প্রায় কোনও ঝুপড়ি বাঁচানো সম্ভব হয়নি। তবে হতাহতের কোনও খবর নেই।

আরও পড়ুন: বাবাকে জ্যান্ত পোড়াল মেয়ে! বীভৎসতায় কাঁপলো তদন্তকারীরা

ঠিক ঠিক কি কারণে আগুন লাগল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। দমকলের প্রাথমিক ধারণা ভিতরে গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে আগুনের সূত্রপাত। সিলিন্ডার ফাটার আওয়াজ শোনা যাচ্ছে ঝুপড়ি থেকে। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখবে দমকল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু। এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। দমকল কর্মীদের সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, আগুন লাগার কারণ কারণ স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কত ঝুপড়ি ছিল, তা জানতে পুলিশের সঙ্গে কথা বলছেন তিনি। কারণ জানতে ঘটনাস্থলে যাবে ফরেন্সিক টিম।

হঠাৎ করে সকালে সেন্ট্রাল পার্কের কাছের ঝুপড়িতে আগুন লাগার ঘটনা নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আশেপাশের এলাকাতেও।

আরও পড়ুন: অডিয়ো ক্লিপ বিতর্ক: ‘মমতার প্রতি শ্রদ্ধা বেড়ে গেল’ -প্রশংসা সুব্রতর, ‘এটা দেউলিয়াপনা’-নিশানা শুভেন্দুর

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest