Shuvendu Adhikari's 'Rakshakbach' challenged in state, case filed in division bench

শুভেন্দু অধিকারীর ‘রক্ষাকবচ’কে চ্যালেঞ্জ রাজ্যের, মামলা গড়াল ডিভিশন বেঞ্চে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

শুভেন্দু অধিকারীকে গ্রেফতার না করার জন্য কলকাতা হাই কোর্টের এক বিচারপতির বেঞ্চ যে নির্দেশ দিয়েছিল, তাকে চ্যালেঞ্জ জানাল রাজ্য সরকার। কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত আবেদন জানানো হয়েছে। হাই কোর্ট সূত্রের খবর, বুধবার বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি কেসাং ডোমা ভুটিয়ার ডিভিশন বেঞ্চে ওই আবেদনের শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।

রাজ্যের বিভিন্ন থানায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে মোট পাঁচটি মামলা রয়েছে। মামলাগুলি হয় খারিজ করা হোক নয়তো সিবিআইকে তদন্তের ভার দেওয়া হোক, এই আবেদন জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। সেই আবেদনের ভিত্তিতে সোমবার বিচারপতি রাজশেখর মান্থা-র এজলাসে শুনানি হয়। শুনানির পর আদালত জানিয়ে দেয়, কোনও মামলাতেই শুভেন্দু অধিকারীকে এখন গ্রেপ্তার করা যাবে না। আদালতের নির্দেশ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপও করা যাবে না। ভবিষ্যতে যদি বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে কোনও মামলা দায়ের হয়, সেই মামলার প্রেক্ষিতে কড়া পদক্ষেপ করতেও হাই কোর্টের (Calcutta High Court) অনুমতি লাগবে বলে জানিয়েছে আদালত।

এমনকী, পাঁচটির মধ্যে তিনটি মামলার তদন্ত প্রক্রিয়া বন্ধের নির্দেশ দেয় আদালত। এর মধ্যে শুভেন্দু অধিকারীর দেহরক্ষীর রহস্যজনক মৃত্যু মামলাও রয়েছে। রয়েছে নন্দীগ্রাম, পাঁশকুড়া থানার মামলাও। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করল রাজ্য।বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার উল্লেখ করে রাজ্য। ডিভিশন বেঞ্চ মামলা করার অনুমতি দিয়েছে। আজকের মধ্যে মামলা ফাইল হলে বুধবার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।

বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে রাজ্যের বিভিন্ন থানায় মোট পাঁচটি মামলা রয়েছে। একটি মামলা দায়ের হয়েছে নন্দীগ্রাম থানায়। অতিমারী আইন ভেঙে পুলিশ সুপারকে হুমকি দেওয়ায় তমলুক থানায় মামলা হয়েছে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে। বিজেপি নেতার অনুগামীদের বিরুদ্ধে সোনার গয়না ছিনতাইয়ের অভিযোগ ছিল। সেই তদন্তে শুভেন্দুর নাম জড়ায়।পাঁশকুড়া থানায় এ নিয়ে মামলা রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ২০১৮ সালে শুভেন্দুর দেহরক্ষীর মৃত্যু মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে কাঁথি থানায়। এদিকে চাকরির নামে প্রতারণার মামলা রয়েছে মানিকতলা থানাতে। এই পাঁচ মামলাতেই আদালতের রায়ে আপাতত স্বস্তি পেয়েছেন তিনি।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest