Sovan Chatterjee has left the Behala home, I am not, said Ratna Chatterjee

‘নারায়ণ বাড়ি ছেড়ে গেলেও, লক্ষ্মী যাবে না’ কোজাগরীর দিনে শোভন-বৈশাখীকে তোপ রত্নার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিজয়া দশমীর দিন সন্ধ্যায় বান্ধবী বৈশাখীর সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দিয়েছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় (sovan chatterjee)। কিন্তু কোজাগরী লক্ষী পুজোর দিন নিজেকে ‘লক্ষী’ এবং স্বামী শোভনকে ‘নারায়ণ’ বলেই সম্বোধন করলেন প্রাক্তন মেয়রের আইনত স্ত্রী রত্না চট্টোপাধ্যায় (ratna chatterjee)।

কিছুদিন আগেই আর্থিক টানাপোড়েনে পড়েন সামলাতে না পেরে বেহালা পর্ণশ্রী ১৩৯বি, মহারানি ইন্দিরা দেবী রোডের বাড়িটি বান্ধবী বৈশাখীর কাছে বিক্রি করে দেন শোভন চট্টোপাধ্যায়। আর তারপরই রত্নাকে ভালো ভাবে বাড়ি ছাড়ার হুঁশিয়ারি দেন বৈশাখী। আর সেই বাড়িতেই মা লক্ষীর আরাধনা করলেন শোভন জায়া রত্না।

পুজোর ফাঁকেই সংবাদমাধ্যমের সম্মুখীন হয়ে রত্না বলেন, ‘শোভনবাবু মা লক্ষ্মী করেই আমাকে এই বাড়িতে নিয়ে এসেছিলেন। আর তারপর থেকে গত ২১ বছর ধরে এই বাড়িতে আমি নিজের হাতেই লক্ষ্মীপুজোর কাজ করছি। এই বাড়ির লক্ষ্মী তো আমি। শ্বশুরবাড়ির প্রত্যেককে নিয়েই পুজো করছি। এই নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই’।  তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি এই বাড়িতেই রয়ে গিয়েছি। আর শোভনবাবু এখান থেকে চলে গিয়েছেন। নারায়ণ তো চলে গেছে, কিন্তু মা লক্ষ্মী এই ঘরেই থেকে গিয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর বেহালার বাড়ি ছেড়ে গোলপার্কের এক বহুতলে এসে ওঠেন শোভন। সেই থেকে আর পর্ণশ্রীর বাড়িতে যাননি তিনি। আর পুত্র সপ্তর্ষি ও মেয়ে সুহানিকে নিয়ে বেহালার বাড়িতেই রয়েছেন রত্না।

বৈশাখী প্রসঙ্গে নাম না করেই বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে তিনি বলেন, ‘চট্টোপাধ্যায় বাড়ির বউ আমিই। আর ভগবানের কাছে চাইব, যতদিন বেঁচে থাকব, ততদিন যেন এভাবেই শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে নিয়ে এই বাড়িতেই লক্ষ্মীপুজোর আয়োজন করে যেতে পারি আমি।’

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest