The election and by-election were completed smoothly, see what happened throughout the day

নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হল নির্বাচন ও উপনির্বাচন, বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভবানীপুরে ভোট পড়ল ৫৩% , জঙ্গিপুরে ৭৬.১২% শমসেরগঞ্জে ৭৮.৬০%

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ভোটের দিন বুথে বুথে ঘুরে ভোটারদের সঙ্গে দেখা করেন প্রায় সমস্ত প্রার্থীই। কিন্তু এ বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) হাঁটেন উলটো পথেই। প্রার্থী হিসেবে সাধারণত নির্বাচনের দিন নিজেকে আড়ালেই রাখেন তিনি। বৃহস্পতিবারও যার ব্যতিক্রম হল না। ভবানীপুর উপনির্বাচনে তাঁকে দেখা গেল শুধু ভোটদানের সময়।

চলতি বছর মার্চ-এপ্রিলে বিধানসভা ভোটের সময় নন্দীগ্রামের (Nandigram) তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ে নেমেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নন্দীগ্রামে ১ এপ্রিল ভোটের দিনও দুপুর পর্যন্ত বাইরে আসেননি তিনি। বিক্ষিপ্ত অশান্তির কথা কানে গেলে বিকেলের দিকে বুথ পরিদর্শনে বেরোন। তারপরই কার্যত নন্দীগ্রামের ভয়ের পরিবেশ বদলায়। কাটে আতঙ্কের আবহ। বুথমুখী হন আমজনতা। নির্ভয়ে নিজের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেন তাঁরা। এদিন অবশ্য বিরাট কোনও উত্তেজনা সৃষ্টি না হওয়ায় অভ্যেস মতো নিজেকে আড়ালেই রেখেছিলেন মমতা।
এদিন বিপুল ভোট পড়ছে শমসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুরে। সেই তুলনায় ভোটদানের হারে অনেকটা পিছিয়ে ভবানীপুর। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিকেল ৫টা পর্যন্ত মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জে ভোট পড়েছে ৭৮.৬০ শতাংশ। একই জেলার জঙ্গিপুরে দুপুর ৩টে পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭৬.১২ শতাংশ। কলকাতার ভবানীপুরে দুপুর ৩টে পর্যন্ত ভোটদানের হার ৫৩.৩২ শতাংশ।
আজ সকাল থেকেই বুথে বুথে ঘুরছেন ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল (Priyanka Tibrewal)। আর সকালে এক ভুয়ো ভোটারকে হাতে নাতে ধরেছেন বলে অভিযোগ করেন প্রিয়াঙ্কা। তাঁর অভিযোগ, কোনও পরিচয় পত্র ছাড়াই বুথে প্রবেশ করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানতে পারেন ওই যুবক আসলে বাঁশদ্রোণীর ভোটার। আর এই সেই ইস্যুতেই এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) তথা তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ও বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya)।
ভোটদানের আরজি জানিয়ে টুইট করায় বিতর্কে ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) এবং সুব্রত মুখোপাধ্যায়। এই ঘটনার জল গড়িয়েছে নির্বাচন কমিশনেও। বিজেপির তোলা ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগের পালটা জবাব দিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম। তবে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের দাবি অন্যরকম। টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাকের অভিযোগে শেক্সপিয়র সরণি থানার দ্বারস্থ মন্ত্রী।
প্রিয়াঙ্কার অভিযোগ খারিজ করেছেন ফিরহাদ হাকিমও। তিনি বলেন, “আমরা কোনও প্রার্থীর নাম করে টুইট করিনি। পেন-কলম আছে অভিযোগ জানাবে। চিঠি পেলে জবাব দেব। সকাল থেকে অমিত মালব্য টুইট করছেন, তাঁকে কিছু বলছেন না কেন?” সুব্রত মুখোপাধ্যায় যদিও টুইটের অভিযোগ খারিজ করেছেন। তাঁর দাবি, “আমি টুইট করতেই জানি না।” ভোটদানের আরজি জানিয়ে টুইটের নেপথ্যে বিজেপির চক্রান্তই দেখছেন মন্ত্রী। শেক্সপিয়র সরণি থানার দ্বারস্থ তিনি।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest