The metal seized from the airport is not Californium, said Bhaba Research Center

সাধারণ পাথর! বিমানবন্দর থেকে বাজেয়াপ্ত ধাতু Californiumনয়, জানাল ভাবা রিসার্চ সেন্টার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

তেজস্ত্রিয় মৌল ক্যালিফোর্নিয়াম নয়, বরং সাধারণ মামুলি পাথর। গত বুধবারই কলকাতা বিমানবন্দর চত্বরের সামনে থেকে চারটি উজ্জ্বল পাথরের মতো মৌল উদ্ধার করে সিআইডি। সন্দেহ, সেগুলি শক্তিশালী ক্যালিফোর্নিয়াম। যার এক গ্রামের দাম ১৭ কোটি টাকা। পরমাণু বোমা তৈরির উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয় ক্যালিফোর্নিয়াম বা ইরিডিয়াম।

আশঙ্কা করা হয়েছিল, এয়ারপোর্টের কাছে যে পরিমাণ ক্যালিফোর্নিয়াম পাওয়া গিয়েছে, তার আনুমানিক দাম ৪ হাজার ২৫৮ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। এরপরই ওই চারটি পাথর পাঠানো হয়েছিল ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টারে। কিন্তু প্রাথমিক রিপোর্টে ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টার জানিয়ে দিল, ওই চারটি পাথর ক্যালিফোর্নিয়াম বা ইরিডিয়াম নয়, বরং সাধারণ মামুলি পাথর। মানুষকে বোকা বানিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্য ওই চারটি পাথর অভিযুক্তরা সঙ্গে রেখেছিল বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: বর্ধমানের মুকুটে নয়া পালক, ডাক বিভাগের কভারে এবার সীতাভোগ – মিহিদানার ছবি

CID-র কাছে খবর ছিল বহুমূল্য এই পরমাণু বোমা তৈরি উপকরণ পাচারের ছক কষছে হুগলির দুই বাসিন্দা। সেই মতো বিমানবন্দরে নজর রাখা হয়েছিল। তারপরই শৈলেন কর্মকার (৪১) ও অসিত ঘোষ (৪৯) নামের দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া সামগ্রী ভাবা অ্যাটোমিক রিসার্চ সেন্টারে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। সমস্ত কিছু দেখেশুনে রিসার্চ সেন্টারের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, উদ্ধার হওয়া সামগ্রী ক্যালিফোর্নিয়াম স্টোন নয়। রিসার্চ সেন্টারের পাওয়া এই তথ্যের পরই মনে করা হচ্ছে, কাউকে ঠকানোর জন্যই সাধারণ ধাতুকে ক্যালিফোর্নিয়াম স্টোন সাজিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল শৈলেন ও অসিত। এই ঘটনায় আরও কে বা কারা জড়িত রয়েছে তা জানার চেষ্টাও করা হচ্ছে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest