Why did Mamata go to the mosque before the vote? ask BJP

ভোটের আগে মসজিদে কেন গিয়েছিলেন মমতা? প্রশ্ন ‘মন্দির রাজনীতি’ করা বিজেপি নেতাদের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

“ভবানীপুরে কি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী নেই? বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে যাবেন? ভুল করছেন! ১৬ আনা মসজিদে তাঁর যাওয়া কোনও হঠাৎ সিদ্ধান্ত ছিল না, ভোট চাইতেই মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি।” একবালপুরের ষোলো আনা মসজিদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যাওয়া নিয়ে কটাক্ষ করে টুইট করলেন বিজেপি নেতা অমিল মালব্য।

তাঁর বক্তব্য, “নির্বাচনের কথা ভেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘামছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জয়ের ব্যাপারে কি সত্যিই আত্মবিশ্বাসী? সেকথা ভুলে যান। ৭৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট চাইতেই মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি। আর কিছুদিনের মধ্যে তাঁকে দেখা যাবে বুথে বুথে ঘুরতে।” সঙ্গে একটি ভিডিয়োও তুলে ধরেন অমিত মালব্য।

ভবানীপুরের অন্তর্গত একবালপুর এলাকার ষোলোআনা মসজিদে সোমবার বিকেলে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে পৌঁছেই ইমামদের সঙ্গে একটি একান্ত বৈঠক করেন তিনি। ভোটের আগে যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। ইমামদের সঙ্গে বৈঠকের সময় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এ দিন হাজির ছিলেন রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও।

সোমবারই ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল মনোনয়নপত্র জমা দেন। কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিয়েই তিনিও ময়দানে নেমেছে।  সোমবারই ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল মনোনয়নপত্র জমা দেন। সঙ্গে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারীরা। আবারও যেন মমতার বিরুদ্ধে সম্মুখ সমরে তিনি। মনোনয়ন জমা দিয়ে বেরিয়ে হুঙ্কারের সুরে প্রিয়াঙ্কা বলেন, “রাজ্যে হিংসা বন্ধ করতে হবে। হিংসার খুনি খেলা বন্ধ করতে হবে। ভবানীপুরের মানুষ একবার ভোট দিয়েছিল। সেটাই ছিল গণতন্ত্র। যেটা মানতে হবে। কিন্তু জোর করে আবার মুখ্যমন্ত্রী ভোট করাচ্ছেন। কারণ ওঁর চেয়ারে বসার জেদ আছে।”

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest