যেখানে মামলাটির পরবর্তী তদন্তের প্রয়োজন নেই বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন তদন্তকারী অফিসার, সেখানে এমন যুক্তি কেন সাজানো হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অভিযুক্ত পক্ষের অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি, সিদ্ধার্থ লুথরা, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ অন্য আইনজীবীরা।
গ্রেফতারির পরই পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। মহিলা তৃণমূলের তরফ থেকে এই চিঠি দেওয়া হয়। সিবিআই অফিসারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল এই চিঠিতে।
একসময় পশ্চিমবঙ্গে ১৯৫২ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত বিধান পরিষদ ছিল৷ কিন্তু ১৯৬৯ সালে বাংলা কংগ্রেস এবং যুক্ত ফ্রন্টের সরকার তা বাতিল করে৷ এই মুহূর্তে দেশের ৬টি রাজ্যে বিধান পরিষদ আছে৷ রাজ্যগুলি হল, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, তেলেঙ্গানা এবং উত্তরপ্রদেশ৷
এসএসকেএম হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা করাতে নারাজ তিনি। জেল হাসপাতালেই তাঁর চিকিৎসা হোক বলে জানিয়েছেন ফিরহাদ।
“এটা প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং অমিত শাহের ষড়যন্ত্র। গণতান্ত্রিকভাবে বাংলায় ভোটে জিততে না পেরে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতাদের গ্রেফতার করছে আর রাজ্য অশান্তি সৃষ্টি করে রাষ্ট্রপতি শাসনের ফাঁদ তৈরি করছে।”
এবার মামলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম জুড়ল সিবিআই। নারদ মামলায় এবার মুখ্যমন্ত্রীকে পার্টি করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।
এর আগে রাকেশ রাঠোর কোভিড পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর থালা বাজানো এবং হাততালি দেওয়ার আবেদনকে সম্পূর্ণ ভুল বলে দাবি করেছিলেন।
স্বাস্থ্য দফতরের ওই আধিকারিক বলেন, ‘প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে বাড়িতেই পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকরা। তাঁর শারীরিক অবস্থার উপর সারাক্ষণ নজর রাখা হচ্ছে।’
বহু পুজো কমিটি অক্সিজেন সঙ্কট কাটাতে এগিয়ে এসেছে। এবার সাবর্ণপাড়া বড়িশা সর্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতির উদ্যোগে চালু হল অক্সিজেন পার্লার।
‘এই সরকার কিছুদিন আগেই এতগুলো আসন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। এই সংখ্যাটার কী হবে? তাই রাজ্যপাল চেষ্টা করলেও এখন পারবেন না।’