বৃহস্পতিবারই রাজ্যের কৃষকদের উদ্দেশে খোলা চিঠি লেখেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷
রোগীরা করোনায় আক্রান্ত হলে, তাদের সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়ায় (Silent Hypoxia) আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।
প্রশ্ন উঠছে, কীভাবে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টের বিষয়ে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে জানানো হয়।
দেশের প্রত্যেকটি মানুষের কাছে সরকারকে উত্তর দিতে হবে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে মোদী সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ। তাই এই নিখোঁজ রিপোর্ট দায়ের করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবারের রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ২০ হাজার ৮৩৯ জন।
হু-য়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০-র অক্টোবরে প্রথম ভারতে করোনাভাইরাসের বি.১.৬১৭ প্রজাতিটির (যা করোনার ভারতীয় রূপ বলে পরিচিতি পেয়েছে) সন্ধান মিলেছিল। এর পর দ্রুত তা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
তবে এই ঘূর্ণি ঝড়ের জেরে শুক্রবার থেকেই রাজ্যে উধাও হয়ে যেতে পারে স্বস্তি।
২৭ জুন যে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল করোনার জেরে তা পিছিয়ে দেওয়া হল। এই পরীক্ষা নেওয়া হবে ১০ অক্টোবর।
চিঠিতে অমিত মিত্র লেখেন, ‘করোনা, অতিমারি পরিস্থিতির মধ্যে রাজ্যের একাধিক ক্ষেত্রে সঙ্কট তৈরি হচ্ছে। সেগুলি নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন। আর্থিক ঘাটতি, ক্ষতিপূরণের বিষয়ে আলোচনা জরুরি।’ জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকের বিষয়ে এই চিঠিতে সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলেন অমিত মিত্র।
পরিযায়ী শ্রমিকরা যে কঠোর পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে তা বিবেচনা করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে অনুরোধ করেছে বিচারপতি অশোক ভূষণ ও বিচারপতি এমআর শাহের বেঞ্চ।