Kerala home baker and saree designer created first edible saree during Onam Festival

পরাও যাবে আবার খাওয়াও যাবে, এমন ‘মিষ্টি’ শাড়ি বানালেন কেরলের শিল্পী

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

শাড়ি পরে সেজেগুজে কোথাও বেড়াতে বেরিয়েছেন। রাস্তায় খিদে পেয়ে গেল। আশেপাশে কোনও দোকান দেখতে পাচ্ছেন না। এদিকে তখন আর না খেলেই নয়। এই পরিস্থিতিতে খিদে কমাতে পারে আপনার পরনের শাড়ি। ভাবছেন ঠিক পড়লেন কিনা? অবাক হবেন না, এমনই শাড়ি (Edible Saree) তৈরি করে সকলকে অবাক করে দিয়েছেন কেরলের শিল্পী আনা এলিজাবেথ জর্জ। তাঁর তৈরি করা শাড়ি পরা তো যাবেই। আবার তা খেয়ে পেট ভরানোও সম্ভব।

আনার গুণের শেষ নেই। তিনি বাড়িতে নিয়মিত কেক বানান, ফ্যাশন ডিজাইনিং করেন, একই সঙ্গে বর্তমানে ক্যানসার নিয়ে গবেষণা করছেন। ছোটবেলায় এক শিল্পীকে এমন রুমাল বানাতে দেখেছিলেন, যেটি খাওয়া সম্ভব। সেখান থেকেই মনের মধ্যে দানা বেঁধেছিল ইচ্ছা। তার পরে এক দিন মায়ের একটা শাড়ি দেখে সিদ্ধান্ত নিলেন, এমন শাড়ি বানিয়েই ফেলবেন। তাই ওনাম উৎসব উপলক্ষে এই শাড়ি তৈরি করেছেন আনা।

আনার তৈরি শাড়ি সাড়ে পাঁচ মিটারের। ১০০টি স্টার্চের ওয়েফার কাগজ জোড়া লাগিয়ে ‘কাসাভু’ ডিজাইনের শাড়িটি তৈরি করেছেন তিনি। এই স্টার্চের ওয়েফার সাধারণ কেকেই ব্যবহার হয়। কেরলেই (Kerala) ‘কাসাভু’ ডিজাইনের শাড়ি সাধারণত তৈরি হয়। একদিন তাঁর মায়ের ‘কাসাভু’ ডিজাইনের শাড়ি দেখেন আনা। তারপরই এমন ডিজাইনের শাড়ি তৈরির কথা মাথায় আসে তাঁর।

সেই ইচ্ছাপূরণই হল ওনাম উৎসবের সময়। নিজেই ইনস্টাগ্রামে শাড়ির ভিডিও শেয়ার করেছেন। যা বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। আনার শাড়ি তৈরিতে খরচ হয়েছে ৩০ হাজার টাকা। তবে আনার তৈরি বিশেষ শাড়ি আপনি কিনতে পারবেন কিনা, সে বিষয়ে এখনও কিছুই জানাননি শিল্পী।

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest