Harmful effects of using expired lipstick

মেয়াদ পেরোনো লিপস্টিক ব্যবহার করছেন? জানুন কি কতটা ঝুঁকি নিচ্ছেন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

করোনাকালে মাস্কের নিচে ঢাকা পড়েছে এই পছন্দের লিপস্টিক। দীর্ঘ এই সময়ে অনেক লিপস্টিকের ডেট এক্সপায়ারড হয়ে গেছে। কিন্তু তার পরেও কেউ জেনেশুনে কেউ বা না জেনেই সে লিপস্টিক ব্যবহার করছেন। ডেট এক্সপায়ারড হওয়া লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে যেসব ক্ষতি হতে পারে তা জানুন এক ঝলকে।

পুরানো লিপস্টিক চেনার উপায়:

  • একটি ভাল ব্র্যান্ডের লিপস্টিক সাধারণত ১২-১৮ মাস স্থায়ী হয়।
  • লিপস্টিকের গায়ে লেখা মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখটি পরীক্ষা করে নিন।
  • লিপস্টিকের গন্ধ ঠিক আছে কিনা সেটা দেখুন। মেয়াদ পেরিয়ে গেলে লিপস্টিকের নিজস্ব গন্ধ আর থাকে না। খুব পুরানো হলে
  • তা থেকে অদ্ভুত গন্ধ বেরোতে পারে।
  • মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া লিপস্টিক ঠোঁট আর্দ্র করে না। ঠোঁটের সঙ্গে নিমেষে মিশে যেতে পারে না।

পুরনো লিপস্টিক ব্যবহার করলে যে যে সমস্যা হতে পারে:

১) মেয়াদ উত্তীর্ণ লিপস্টিকে ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা মুখের চারপাশে এবং ঠোঁটে চুলকানির কারণ হতে পারে। লিপস্টিকে ল্যানোলিন রয়েছে, যার ফলে শুষ্কতা, চুলকানি এবং ব্যথার মতো অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে।

২) লিপস্টিকে উপস্থিত ল্যানোনিনের শক্তিশালী শোষণ ক্ষমতা, বাতাস থেকে ধুলো, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস শোষণ করে ঠোঁটে জমা করতে পারে। লিপস্টিক লাগিয়ে কোনও কিছু খাওয়া এবং পান করার সময়, সেগুলো শরীরে প্রবেশ করে এবং নানারকম অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। লিপস্টিকেও প্রচুর পরিমাণে সীসা এবং ক্যাডমিয়াম থাকে। মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক ব্যবহার করলে সীসার বিষক্রিয়া হতে পারে এবং রেনাল ফেলিওর, অ্যানিমিয়া, ব্রেন ড্যামেজ এবং ব্রেন নিউরোপ্যাথি হতে পারে।

৩) লিপস্টিকে প্রিজারভেটিভ এবং BHA-সহ ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে। তাই মেয়াদ শেষ হওয়া লিপস্টিক লাগালে ব্রেস্ট টিউমার হতে পারে। এই ধরনের লিপস্টিক লাগানোর পর কোনও সমস্যা অনুভব হলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest