How to combat vitamin D deficiency

আপনার কি ঘনঘন মন খারাপ হয়? জানেন কি এটা হতে পারে ভিটামিন ডি-এর অভাবে?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

আচ্ছা, আপনি কি খুব কুঁড়ে? সারাদিন শুয়ে-বসে থাকেন। কোনও পরিশ্রমের কাজ কি আপনার করতে ভাল লাগে না? আচ্ছা, আপনার কি পায়ের পেশিতে টনটনে ব্যথা? রোদে বেরনোর কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে? মাঝে মধ্যেই মুড অফ হয়? ডিপ্রেশনে চলে যান? তা হলে একটুও সময় নষ্ট না করে ভিটামিন ডি পরীক্ষা করে নিন। এর জন্য প্রয়োজন একটি রক্ত পরীক্ষার। ৫০-এর নীচে নামলেই জানবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব দেখা দিয়েছে।

শরীরের কার্য ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন ডি। হাড়ের শক্তি বাড়ায়। ক্যান্সারের মতো মারণব্যাধী হওয়ার প্রবণতা কমায়। থাইরয়েড গ্র্যান্ডের কার্যকারিতা বাড়ায়। ফলে শরীরে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ কমলে অনেকরকমের সমস্যা হতে পারে। যেমন – ক্লান্তি, ব্যথা, দুর্বলতা, ডিপ্রেশন। শরীরে বাইরে থেকে প্রবেশ করে ভিটামিন ডি। সূর্যের রশ্মি লাগলে তা থেকেই ত্বক তৈরি করে ভিটামিন ডি। ফলত, যাঁরা অবেলায় ঘুম থেকে ওঠেন, গাড়িতে যাতায়াত করেন, সারাদিন এয়ার কন্ডিশন ঘরে থাকেন, হাঁটা-চলা করেন না, রোদে বেরোন না, তাঁদেরই শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা কমে যায়।

জানুন শরীরে ভিটামিন ডি কম থাকলে কী কী ক্ষতি হতে পারে

১. হৃদরোগের শিকার হতে পারেন।

২. উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে।

৩. সংক্রমণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে পারে।

৪. বয়স্করা হঠাৎ পড়ে যেতে পারেন।

৫. কোলন, প্রস্ট্রেট, স্তনের ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা বাড়তে পারে।

৬. মাল্টিপল স্লেরোসিস হতে পারে।

জানতে চান, শরীরে কীভাবে বাড়াবেন ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ?

১. সপ্তাহে ১৫-২০ মিনিট রোদে থাকুন। সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টের মধ্যে যে কোনও সময় বেছে নিন। এই সময় সূর্যের তাপ বেশি থাকে।

২. কিছু খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। যেমন – কড লিভার তেল, সলমন মাছ, টুনা মাছ, কমলা লেবুর রস, দুধ, দই, ডিমের কুসুম, সিরিয়াল, চিজ নিয়মিত খান।

 

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest