সুশান্তের মতো আপনাকেও গ্রাস করেনি তো অবসাদ? চিনে নিন লক্ষণগুলি, জেনে নিন মুক্তির উপায়

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত৷ চলছিল চিকিৎসা৷ তার পরেও জীবনের কাছ হার স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি৷ সুশান্তের তবু চিকিৎসা শুরু হয়েছিল, কিন্তু এ দেশে হয়তো এমন অসংখ্য মানুষ আছেন, যাঁরা মানসিক অবসাদে ভুগলেও তা ধরাই পড়ে না৷ নিজেদের মানসিক যন্ত্রণা, হতাশার কথা অনেকে মুখ ফুটে বলতেই পারেন না৷ চিকিৎসা করা বা কাউন্সেলিং শুরু করার সুযোগই আসে না তাঁদের সামনে৷ সুশান্ত সিং রাজপুতের করুণ পরিণতি হয়তো আমাদের আরও একবার মনে করিয়ে দিল, মানসিক সমস্যা নিয়ে মুখ বুজে থাকলে এ ভাবেই তাঁর খেসারত দিতে হতে পারে৷ কিন্তু আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ যে মানসিক অবসাদে ভুগছেন না, তা কীভাবে বুঝবেন?

সুশান্ত সিং রাজপুতের করুণ পরিণতি হয়তো আমাদের আরও একবার মনে করিয়ে দিল, মানসিক সমস্যা নিয়ে মুখ বুজে থাকলে এ ভাবেই তাঁর খেসারত দিতে হতে পারে৷ কিন্তু আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ যে মানসিক অবসাদে ভুগছেন না, তা কীভাবে বুঝবেন? কখনও কাজের চাপে, কখনও চাকরির সমস্যা, কখনও সাংসারিক জীবনে অশান্তির কারণ, কখনও পরীক্ষায় ভাল ফল না হওয়া, কখনও অন্যদের থেকে কোনও ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ার ভয় আমাদের অজান্তেই মনকে ভারাক্রান্ত করে তোলে। জীবনের যে কোনও মানসিক চাপের কারণে আমাদের ঘিরে ধরতে পারে এই অবসাদ।

আরও পড়ুন: বর্ষার মরশুমে রোগ জীবাণুর হাত থেকে বাঁচতে ভরসা রাখুন কালো জিরের উপর…

অবসাদগ্রস্ত ব্যক্তিরা একাকীত্বে ভোগেন বেশির ভাগ সময়। মানসিক স্বাস্থ্যকে অবসাদ এমন ভাবে প্রভাবিত করতে পারে, যে আক্রান্ত ব্যক্তি যে কোনও চরম সিদ্ধান্ত মুহূর্তেই নিয়ে ফেলেন। একাকীত্ব, মানসিক যন্ত্রণা, দুঃখ, হতাশা ধীরে ধীরে অবসাদের রূপ নেয়। মনোবিদদের মতে, সাফল্যের শীর্ষে থাকা কোনও ব্যক্তিও একাকীত্ব বা ঈর্ষার কারণে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন।

গাছের পরিচর্যা, গান শোনা, যোগাসন, ছবি আঁকা, ভ্রমণ ইত্যাদির মাধ্যমে অবসাদ কাটানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন মনোবিদরা। মানসিক চাপ ও অবসাদ কাটিয়ে উঠতে প্রতিদিন প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুমের। প্রয়োজনে মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কাউন্সেলিং করানো যেতে পারে। আবসাদ, মানসিক চাপ কমানোর বেশ কিছু ওষুধও রয়েছে যা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে খাওয়া যেতে পারে।

গাছের পরিচর্যা, গান শোনা, যোগাসন, ছবি আঁকা, ভ্রমণ ইত্যাদির মাধ্যমে অবসাদ কাটানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন মনোবিদরা। মানসিক চাপ ও অবসাদ কাটিয়ে উঠতে প্রতিদিন প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুমের। প্রয়োজনে মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কাউন্সেলিং করানো যেতে পারে। আবসাদ, মানসিক চাপ কমানোর বেশ কিছু ওষুধও রয়েছে যা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে খাওয়া যেতে পারে।

আরও পড়ুন: বর্ষাকালে শাড়ির যত্ন নিন ঠিক এইভাবে…মুক্তি পান ফাঙ্গাস থেকে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest