Site icon The News Nest

Best Workout App: খাওয়া-দাওয়া-ঘুম ‘মেপে দেবে’ এই ৫ অ্যাপ, মেদ কমাতে নিতে পারেন সাহায্য

fitness app

বাড়িতে বসে কাজের ফলে কমে গিয়েছে শারীরিক কসরত। ফলে বেড়েছে ওজন ও অন্যান্য সমস্যা। যার জেরে নিত্যদিন বেড়েই চলেছে ফিটনেস অ্যাপের চাহিদা। আজ আমরা আপনাকে এমন কিছু ফিটনেস অ্যাপের কথা বলব, যা ব্যায়ামের পাশাপাশি আপনার ফিটনেসের লক্ষ্যপূরণ করতে সাহায্য করবে।

Google Fit
Google তৈরি করেছে এই জনপ্রিয় অ্যাপ। যা একটি দুর্দান্ত ওয়ার্কআউট ট্র্যাকার। এটি গতি, উচ্চতা, রুট, হাঁটা ও ব্যবহারকারীর দৌড়ের তথ্য বলতে পারে। আপনি কত ক্যালরি খরচ করলেন বা কত কিমি অতিক্রম করলেন তা বলে দেবে এই অ্যাপ। এখানেই শেষ নয়। আপনি কত ঘণ্টা হাঁটলেন বা ঘুমোলেন তাও বলে দেবে অ্যাপ। প্লে স্টোরে এই অ্যাপটি ১০০ মিলিয়নেরও বেশি ডাউনলোড হয়েছে।

Daily Yoga
যারা প্রতিদিন যোগব্যায়াম করেন তারা এই অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেন। এখানে ৫০০টিরও বেশি আসন, ১০০০টিরও বেশি যোগব্যায়ামের টিপস ও ব্যায়ামের টাইমার পাওয়া যায়। আপনি যদি চান যোগব্যায়ামের সময়, লেভেল, লক্ষ্য ও শৈলী কাস্টমাইজ করতে পারেন। এছাড়াও এই অ্যাপে পাবেন চল্লিশের বেশি যোগ প্রশিক্ষক।

JEFIT workout Tracker
এই অ্যাপ কেবল একটি ফিটনেস ট্র্যাকার অ্যাপ নয়, একটি জিম ট্রেনারও বটে। বিনামূল্যে ফিটনেস প্ল্যান দেওয়া হয় এই অ্যাপে। এখানে ১৩০০ টিরও বেশি বিস্তারিত ব্যায়াম রয়েছে। এটি ফিটনেস ট্র্যাকারদের জন্য একটি নিখুঁত অ্যাপ। যা আপনি আপনার ওয়ার্কআউটগুলি কাস্টমাইজ করার জন্যও রাখতে পারেন৷এটি আপনাকে ওয়ার্কআউট রিমাইন্ডারও দেয়।

আরও পড়ুন: Health Care Tips: প্রতিদিন শরীরের জন্য প্রয়োজন ১ গ্লাস গাজরের জুস, কারণ জানলে অবাক হবেন

HealthifyMe
অন্যান্য অ্যাপের মতো, এটিও আপনাকে আপনার স্বাস্থ্য এবং ফিটনেস লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করে। ওয়ার্কআউট ট্র্যাকার ছাড়াও এটি ওজন কমানোর ট্র্যাকার, ওয়াটার ট্র্যাকার, ফুড ট্র্যাকার, স্লিপ ট্র্যাকার এমনকী হ্যান্ডওয়াশ ট্র্যাকারেরও কাজ করে। এছাড়াও ব্যবহারকারীরা এই অ্যাপের মাধ্যমে নো-ইকুইপমেন্ট হোম ওয়ার্কআউট ভিডিওগুলিতে অ্যাক্সেস পাবেন। যাতে ফুল-বডি ওয়ার্কআউট ও যোগাসনের ওয়ার্কআউট রয়েছে থাকে।

Calorie Counter MyFitnessPal
এই অ্যাপটি আপনার খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ে যত্ন নেয়। এটি এমন একটি অ্যাপ যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। অ্যাপটি আপনাকে কী খাবেন ও কী খাবেন না তা বলে দেয়। এতে ৬০ লাখেরও বেশি খাদ্য পণ্যের ডেটাবেস রয়েছে। এছাড়াও এতে ফুড ইনসাইট, রেস্তোরাঁ লগিং, রেসিপি ইম্পোর্টার, ক্যালোরি কাউন্টারের মতো আরও অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

আরও পড়ুন: রাত জেগে কাজ করছেন? জানুন কী কী স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন

Exit mobile version