Kamasutram is only not about the sex it is full of life living art

Kamasutram: আজীবন ব্রহ্মচারী থেকেও যৌনতার উপরে বই লিখেছিলেন মহর্ষি বাস্ত্যায়ন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

পৃথিবীর সব থেকে বেশি বিক্রি হয়েছে কামসূত্র বই ৷ কামসূত্র লিখেছেন মহর্ষি বাস্ত্যায়ন ৷ কিন্তু বহু মানুষেরই জানা নেই যে মহর্ষি বাস্ত্যায়ন আসলে ব্রহ্মচারী তিনি আজীবন ব্রহ্মচর্য ধর্ম পলন করেছেন ৷ তবুও তাঁর যৌনতা সম্পর্কে ধারণা ছিল প্রগাঢ় ৷ এই কলাকে তিনি বেশ কিছু নতুন মুদ্রায় পেশ করেছেন ৷ রচনার বহু বছর পরেও কামসূত্র আজও সমান রূপে প্রাসঙ্গিক ৷ এই বিষয়েই আজ বিস্তারিত আলোচনা করা যাক ৷ বেদে অগাধ জ্ঞান ঋষি বাস্ত্যায়নের তিনি বেনারসের অত্যন্ত পরিচিত সাধু ছিলেন ৷ তবে অনেকে এও বলেন দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে তাঁর বসবাস পটনায় ছিল ৷

মহর্ষি বাস্ত্যায়ানের প্রথমবার বৈজ্ঞানিক ভাবে বলেছিলেন আকর্ষণের পিছনে আসলে সত্যিকারের বিজ্ঞান কী? তিনি মানতেন আসলে জীবনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রতিটি মানুষই যেমন কথা বলে থাকেন, তেমনই যৌনতা নিয়ে কখনই উদাসহীন হতে নেই বা উপেক্ষা করতে নেই যৌন জীবনের নানান গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে ৷

ভারতীয় ইতিহাস অধ্যয়ন করে বাস্ত্যায়ন অনুভব করেছিলেন যৌনতা নিয়ে মৌন থাকাটা উচিৎ নয় যৌনতা লজ্জা না পেয়ে সবারই সঙ্গে আলোচনা করা উচিৎ ৷ তিনি সর্বদা চেষ্টা করতেন যাতে এই বিষয়ে সাধারণ মানুষের কাছে উপযুক্ত তথ্য থাকে ৷ তাই সারা পৃথিবীজুড়ে সমস্ত মানুষই যৌন দিশা পেতে সবার কাছে এই বইয়ের জন্য আবেদন করে থাকেন ৷ হাজার হাজার বছর পরেও সমান ভবে প্রাসঙ্গিক এই বইটি ৷

প্রচলিত আছে যে বাস্ত্যায়ন কামসূত্র লিখেছিলেন বেশ্যালয়ে (House of sex workers or Prostitute’s House) গিয়ে ৷ সেখানে চোখে দেখা বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের উপরে আলোকপাত করে তিনি লেখনি ধরেছিলেন ৷ প্রখ্যাত লেখিকা বেন্ডি ডোনিগর বাস্ত্যায়নের বিষয়ে লিখেছিলেন “রিডিমিং দ্য কামসূত্র” বইয়ে, তিনি জানিয়েছেন কামসূত্র বইটি জীবন বাঁচার শিল্প হিসাবে ধরতে হবে, তবেই আসল বিষয়টি বুঝতে পারা যাবে ৷

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest