মুদ্র প্রেমীদের অন্যতম পছন্দের জায়গা দিঘা। একদিনের ছুটি কাটাতে অনেকেই ঢুঁ মেরে আসেন সৈকত এই শহরে। মূলত সমুদ্র স্নান, সমুদ্রের পাশে খানিক সময় কাটাতেই পর্যটকরা
এবার ট্যাক্সের গেরো রাজ্যের মধ্যেই। জানা গিয়েছে দার্জিলিংয়ে ভ্রমণে যেতে হলে এবার থেকে দিতে হবে অতিরিক্ত কর। দার্জিলিং পুরসভা বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দিয়েছে সে
বছরের বিভিন্ন সময় পূর্ব মেদিনীপুরে থাকা দিঘা সমুদ্র সৈকতে দূর-দূরান্ত থেকে পর্যটকদের সমাগম হয়। এবার এই দিঘাতেই যাতে গোয়ার মতো সমুদ্র সৈকত ঘোরার আনন্দ মিলতে
পুজোর আগে বাড়ল বনভ্রমণের খরচ। শুধু এন্ট্রি ফি-ই নয়, বাড়ানো হয়েছে বিভিন্ন সাফারি ও গাইডের খরচও। ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যটকদের জন্য খুলে যাচ্ছে জঙ্গল। সেদিন থেকেই
দার্জিলিং, কালিম্পংয়ের গ্রামগুলো যখন একে-একে জনপ্রিয় হতে শুরু করেছিল, তখন বহুজনের নজর করে সিটংয়। ছবির মতো সাজানো গ্রাম সিটং। শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা সারা বছর পর্যটকদের আনাগোনা লেগে
বাঙালির অন্যতম পছন্দের গন্তব্য দিঘা। সারা বছরই দিঘা থাকে পর্যটকে ঠাসা। রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দিঘাকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সম্প্রতি
ইচ্ছে থাকলেও অনেক তীর্থযাত্রী বা পর্যটকই আবার তিরুপতি দর্শনে যেতে পারেন না। তার প্রধান কারণ খরচ। তিরুপতি দর্শ খরচসাপেক্ষ ভ্রমণ। এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীদের সাহায্য করতে
২২০ বছরে প্রথম বার জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হল রাজভবনের দরজা। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের উদ্যোগে এবং জাদুঘরের সহযোগিতায় রাজভবনে শুরু
বাংলার তীর্থযাত্রীদের বিশেষ সুযোগ দিচ্ছে ভারতীয় রেল। পুণ্যার্থীদের জন্য থাকছে একই যাত্রাপথে একসঙ্গে ৫ জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শনের সুযোগ। ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে চালু করা হচ্ছে ‘ভারত
রাজ্য পর্যটন দপ্তরের উদ্যোগে এবার গঙ্গা আরতি দর্শনের বিশেষ সুযোগ করা হচ্ছে। আর সেটা একেবারে ক্রুজে বসে। ক্রুজে বসে দেখুন গঙ্গা আরতি। তবে সেটা বিনা