Site icon The News Nest

করোনা আতঙ্কের মধ্যে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি ও সংলগ্ন অঞ্চল, আতঙ্কে বাসিন্দারা

নয়াদিল্লি: রবিবার লকডাউনের মাঝেই কেঁপে উঠল দিল্লি ও সংলগ্ন অঞ্চলের মাটি। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৫, জানিয়েছে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি।তবে এখনও পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর নেই।

এ দিন দুপুর ২টো নাগাদ দিল্লির একাধিক জায়গায় কম্পন অনুভূত হয়। দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমানা কম্পনের উৎসস্থল ছিল বলে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির ডিরেক্টর জেএল গৌতম।লকডাউনে ঘরবন্দি মানুষের মধ্যে এর জেরে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। অনেকেই নিষেধাজ্ঞার পরোয়া না করে বাড়ির বাইরে এসে ভিড় করেন।

করোনাভাইরাস সংক্রমণের জেরে আরোপিত লকডাউনে এই নিয়ে তৃতীয় বার ভূমিকম্পের সাক্ষী থাকল দিল্লি।১২ এপ্রিল যে ভূমিকম্প হয়, তার তীব্রতা ছিল ৩.৫। তার পর দিনই ফের ২.৭ তীব্রতায় কম্পন অনুভূত হয় দিল্লিতে।প্রতিবারই কম্পনের উৎসস্থল ছিল দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সামানা।

আরও পড়ুন: MothersDay2020: শুভেচ্ছা বার্তা মারাঠিতে, ‘AAI’ শব্দের নতুন অর্থ জানালেন সচিন

এমনিতেই আতঙ্কে দিন কাটছে সাধারণ মানুষের। করনা কবে যে সকলকে মুক্তি দেবে সে নিশ্চয়তা দিতে পারছে না কেউ। মৃত্যু মিছিলের কমতি নেই। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা শ্রমিকরা প্রাণ বাজি রেখে হেঁটে রওনা হচ্ছেন বাড়ির পথে।

সরকার বারবার সকলকে ঘরে থাকতে বলছে। তা যে দেশবাসী পালন করছে না তা নয়। কিন্তু সমস্যা হল এদেশের বহু মানুষ গরিব। পেটের দায়ে তারা ভিন রাজ্যে কাজ করতে যান। সরকার বাহাদুর যখন বুঝতে পারল এটি সাধারণ বিপর্যয় নয়, তখন কেন তাদের ঠিকানা পৌঁছে দেবার ব্যবস্তা হল না ? এটি যে অসম্ভব কাজ ছিল তা নয়। এটি দক্ষতার সঙ্গে এদেশে লোকসভা ভোট হয়। তেমনি কোনো মেশিনারি ব্যবহার করে কাজটি করা যেত।

আরও পড়ুন: লকডাউন কি উঠবে? আগামীকাল মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স প্রধানমন্ত্রীর

Exit mobile version