চিনা সেনা কী তবে সত্যিই ৮ কিমি ঢুকে বসে আছে? চুপ দিল্লি, নীরব শাহ- নমোও

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

The News Nest: ফের সামরিক স্তরে লাদাখ অচলাবস্থা নিয়ে বৈঠক করেছে ভারত-চিন। এর মধ্যে বরফ কিছুটা কমেছে, গালওয়ান উপত্যকায় কিছুটা সেনা পিছিয়েছে চিন। সেনার সংখ্যা কমিয়েছে ভারতও।
দুই স্টার জেনারেলদের মধ্যে আলোচনা হয় গালওয়ানের প্যাট্রলিং পয়েন্ট ১৪-র কাছে। প্রায় পাঁচ সপ্তাহ ধরে পূর্ব লাদাখে অচলাবস্থা চলছে ভারত ও চিনের মধ্যে।

আরও পড়ুন : ব্যর্থ হল পাচারের চেষ্টা! ইডির উদ্যোগে দেশে ফিরল নীরব-মেহুলের ২০০০ কেজি হিরে-জহরত!

 ভারত-চিন সীমান্ত সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত জানতে চেয়েছিলেন রাহুল গান্ধি. আর তারপরেই নজিরবিহীনভাবে কংগ্রেসের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতিকে আক্রমণ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। 

তাঁরই জবাবে এবার মুখ খুললেন কংগ্রেসের মুখপাত্র মণীষ তিওয়ারি। তিনি বলেন, “আমরা ওঁদের বলতে চাই যে দেশপ্রেম এবং জাতীয়তাবাদ এনডিএ-বিজেপি-র একচেটিয়া সম্পত্তি নয় এবং তা আইনমন্ত্রীরও সম্পত্তি নয়। সরকারের কাছে কঠিন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা দেশদ্রোহিতা নয়, বরং তাঁদের এই জবাব না দেওয়ার বিষয়টিই দেশপ্রেমিক সুলভ নয়”।

মণীষ তিওয়ারি বলেন, প্রাক্তন সেনা জেনারেল এবং প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন যে প্রায় ৪০-৬০ বর্গকিলোমিটার ভারতীয় ভূখণ্ড চিনা সৈন্যরা “অবৈধভাবে দখল” করেছে। এবিষয়ে প্রশ্ন তুলেই ওই কংগ্রেস নেতা বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বলতে হবে যে এর জন্য কে বা কার দায়বদ্ধ এবং এর কোনও দায় তিনি নেবেন কিনা।

নয়াদিল্লির দাবি, চিন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন এলাকা থেকে প্রায় হাজার দশেক সেনা, কামান ও ট্যাঙ্ক রেজিমেন্ট সরালে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরবে। অতীতে ডোকলামে ভারত-চিনের সেনা সংঘাতের অবস্থান থেকে পিছু হঠার পরে বিদেশ মন্ত্রক এ বিষয়ে সরকারি বিবৃতি দিয়েছিল। কিন্তু পূর্ব লাদাখের তিনটি জায়গা থেকে দুই সেনা কিছুটা পিছু হটলেও খাতায়-কলমে মোদী সরকার এখনও কিছু বলতে নারাজ। এখানেই বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন। রাহুল গাঁধী বুধবার সকালে টুইট করেন, “চিনারা হেঁটে হেঁটে ঢুকে লাদাখে আমাদের ভূখণ্ড দখল করে ফেলেছে। প্রধানমন্ত্রী একেবারে নীরব। তিনি উধাও হয়ে গিয়েছেন।”

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর পাল্টা বলেন, “রাহুল গাঁধীর বোঝা উচিত, এই রকম আন্তর্জাতিক বিষয়ে, যেখানে চিনের প্রশ্ন জড়িত, তা নিয়ে টুইটে প্রশ্ন তোলা যায় না।” রাহুল বালাকোটে বায়ুসেনার অভিযানেরও প্রমাণ চেয়েছিলেন বলে আঙুল তুলেছেন রবিশঙ্কর। তাঁর যুক্তি, নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ২০২০-র ভারত ও ১৯৬২-র ভারত এক নয়। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছে চীন কি তবে সেই ১৯৬২ সালেই দাঁড়িয়ে রয়েছে।

আরও পড়ুন : মহানদীতে জেগে উঠল ৫০০ বছরের পুরনো গোপীনাথ মন্দিরের চুড়ো

Gmail 1

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest