ফের রক্তাক্ত ঘর ফিরতি শ্রমিকরা, উত্তর ও মধ্য প্রদেশে দুর্ঘটনায় মৃত্যু ১৪ পরিযায়ী শ্রমিকের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মুজফ্ফরনগর ও গুনা: ভিন্ রাজ্য থেকে ঘরে ফেরার চেষ্টায় ফের দুর্ঘটনার বলি হলেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। দুই রাজ্যে দুই পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ১৪ পরিযায়ী শ্রমিকের। আহত বেশ কয়েক জন।

প্রথম ঘটনাটি বুধবার রাতের। হাইওয়ে ধরে হেঁটে বাড়ি ফেরার পথে সরকারি বাসের ধাক্কায় মৃত্যু হয় ছ’জন পরিযায়ী শ্রমিকের। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দু’জন শ্রমিক। বুধবার রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের মুজফ্ফরনগর জেলায়।

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই পরিযায়ী শ্রমিকরা পঞ্জাব থেকে বিহার ফিরছিলেন। ফেরার পথে মুজফ্ফরপুর-সহারানপুর সীমানার কাছে জাতীয় সড়কে ঘটেছে ওই দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনার পর থেকে ওই সরকারি বাসের চালক পলাতক। পুলিশ জানিয়েছে, দুর্ঘটনার সময় বাসটি খালি ছিল।শ্রমিকদের দেহগুলি ময়নাতদন্তের জন্য মেরঠের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহতদেরও ভর্তি করা হয়েছে ওই হাসপাতালে।

আরও পড়ুন: ৩০ জুন পর্যন্ত স্পেশাল ছাড়া সব ট্রেনের বুকিং বাতিল, নয়া নির্দেশিকা রেলের

দ্বিতীয় ঘটনায় মধ্যপ্রদেশে মৃত্যু হয় আট জন পরিযায়ী শ্রমিকের। সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর, একটি লরিতে করে মহারাষ্ট্র থেকে উত্তরপ্রদেশ ফিরছিলেন পরিযায়ী শ্রমিকদের একটি দল। পথে মধ্যপ্রদেশের গুনার কাছে বুধবার রাতে লরিটি ধাক্কা মারে একটি বাসে। যার জেরে মৃত্যু হয় ওই আট জন শ্রমিকের। পাশাপাশি অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের সকলকে সেখানকার জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

হেঁটে বাড়ি ফেরার পথে একের পর এক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাচ্ছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। গত সপ্তাহে বাড়ি ফেরার পথে মহারাষ্ট্রের অওরাঙ্গাবাদ জেলায় রেললাইনের উপর ঘুমিয়ে পড়েছিলেন ২০ জন পরিযায়ী শ্রমিকের একটি দল। সে সময় একটি মালগাড়ি চলে যায় ঘুমন্ত শ্রমিকদের উপর দিয়ে। সেই ঘটনায় ১৬ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছিল। এর পরেও ঘটে বেশ কিছু পথ দুর্ঘটনা। তাতেও মৃত্যু হয় বেশ কয়েক জন পরিযায়ী শ্রমিকের।

আরও পড়ুন: করোনার জেরে বন্ধ হচ্ছে ৪ বাংলা ধারাবাহিক! ভয়ংকর ভবিষ্যতের দিকে টলিউড?

Gmail 1

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest