কন্যা সন্তান জন্মালেই মিলবে ১১ হাজার টাকা, জেনে নিন কারা দেবে? কী করতে হবে ?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কন্যা সন্তান জন্মালেই ১১ হাজার টাকার ফিক্সড ডিপোজিট। এমনটাই ঘোষণা করল জেনেক্স। বাল বিকাশ কার্যক্রম- কে এগিয়ে নিয়ে যেতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানাল সংস্থাটি। তাছাড়া দেশে পুরুষ ও নারীর অনুপাত সমান রাখার ক্ষেত্রেও তাদের এই পদক্ষেপ কার্যকারী ভূমিকা নিতে পারে বলে জানিয়েছেন সংস্থার কর্ণধার।

বহুদিন ধরেই সমাজে নারী-পুরুষের সমানুপাত বজায় রাখার জন্য কাজ করছে জেনেক্স। এবার সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, যেসব অভিভাবকরা সংগঠনের ওয়েবসাইটে গিয়ে তাঁদের কন্যা সন্তানের নাম নথিভুক্ত করবেন, তাঁরাই ১১ হাজার টাকা ফিক্সড ডিপোজিট -এর সুবিধা পাবেন।  সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ওয়েবসাইটে গিয়ে নাম নথিভুক্ত করতে এবং এই সুবিধা ভোগ করার জন্য কাউকেই কোনও খরচ করতে হবে না। শুধুমাত্র www.genexchild.com ওয়েবসাইটে গিয়ে সদ্যোজাত কন্যা সন্তানের নাম নথিভুক্ত করতে হবে।

আরও পড়ুন : ট্রাম্পকে হারানোর আহ্বান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাস্তায় মহিলাদের বিক্ষোভ মিছিল

জেনেক্স জনিয়েছে , দেশের সব মেয়ে যাতে ১৮ বছর বয়স হলে নিজেদের টাকায় উচ্চ শিক্ষা লাভ করতে পারে, তাই এমন পদক্ষেপ। ১৮ বছর হওয়ার পর কোনও মেয়ে ফিক্সড ডিপোজিট ভাঙিয়ে সেই টাকা নিজেদের শিক্ষা বা ব্যবসা অথবা বিয়ের জন্য ব্যবহার করতে পারবে।

জেনেক্স-এর কর্ণধার পঙ্কজ গুপ্ত বলেছেন, ”আমরা দেড় লাখ নেটওয়ার্ক পার্টনারের সঙ্গে মিলে এই কার্যক্রমের ঘোষণা করেছি। আমাদের কাছে এটা গর্বের ব্যাপার। পরের প্রজন্মকে আত্মনির্ভর করে তোলার জন্য আমাদের এই প্রয়াস সার্থক হবে বলে আশা করছি। আর এই কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের কোনও ফরেন ফান্ডিং নেই। এমনকী অভিভাবকদের থেকেও আমরা একটা টাকাও নেব না।”

এই খবর শুনে অনেকে বলেছেন সাধু উদ্যোগ সন্দেহ নেই। কিন্তু মেয়েদের নিরাপত্তা দেবে কে। হাথরাসের ঘটনার উল্লেখ করেছেন কেউ কেউ। অনেকে আবার বলেছেন, কেবল হাথরাস কেন রাজ্যে কি নারী মহিলারা নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন না। তবে হ্যাঁ একথা ঠিক যে তা অবশ্যই অজয় বিস্ট ওরফে যোগী সরকারের অবস্থায় যায় নি। যেখানে প্রকাশে মিডিয়ার পথ আগলাচ্ছে পুলিশ। নির্যাতিতার দেহ পরিবারের হাতে তুলে না দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হল মাঝরাতে। নীরব রইলেন
‘ফকির ‘ প্রধানমন্ত্রী। একজন ‘যোগীর’ রাজ্য নিয়ে একজন ‘ফকিরের’ কি বা বলার থাকতে পারে !

আরও পড়ুন : গায়ে বিছানার চাদর জড়িয়ে পোস্ট ওয়েডিং ফটোশুট! ভয়ঙ্কর ট্রোলের শিকার দম্পতি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest