লকডাউন ৪.০: দেশের ৩০ পুর এলাকায় সবচেয়ে বেশি বিধিনিষেধ, রয়েছে রাজ্যের দুই

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নয়াদিল্লি : কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই-সহ দেশের ৩০ টি পুর এলাকায় ৮০ শতাংশ করোনাভাইরাস আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। সেজন্য চতুর্থ দফার লকডাউনে সেই জায়গাগুলিতে সবথেকে বেশি বিধিনিষেধ জারির পরামর্শ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

গত ২৪ মার্চ মধ্যরাত থেকে দেশে যে লকডাউন শুরু হয়েছে, তার তৃতীয় দফা শেষ হচ্ছে রবিবার মধ্যরাতে। ইতিমধ্যে লকডাউন বাড়ানোর ঘোষণা করা হলেও দিনসংখ্যা নিয়ে কেন্দ্রের তরফে কোনও উচ্চবাচ্য করা হয়নি। তৃতীয় দফার লকডাউনের শেষদিনই বিভিন্ন নিয়মকানুন, বিধিনিষেধের সংক্রান্ত বিষয় বিস্তারিত জানানো হবে।

আরও পড়ুন: কাশ্মীরের ডোডায় সংঘর্ষ, খতম হিজবুল জঙ্গি ও শহিদ এক জওয়ান

নির্দিষ্ট কয়েকটি এলাকায় বাড়তি বিধিনিষেধ-সহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ানোই লক্ষ্যই হতে চলেছে কেন্দ্রের। দেশের যে জেলাগুলিতে করোনা আক্রান্তের হদিশ মেলেনি (গ্রিন জোনভুক্ত জেলা), সেই জেলাগুলিতে তৃতীয় দফার লকডাউনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে। কড়া লকডাউন ধাপে ধাপে শিথিল করে কিছু অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরুর প্রক্রিয়া অবশ্য গত ২১ এপ্রিল থেকেই শুরু হয়েছে। ফলে বে বিষয়ে ইতিমধ্যে কেন্দ্রের একটা স্বচ্ছ ধারণা তৈরি হয়েছে।

তবে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছিলেন, বাকি তিন দফার থেকে চতুর্থ পর্যায়ের লকডাউন অনেকটাই আলাদা হবে। বিধিনিষেধ শিথিলের ক্ষেত্রে রাজ্যগুলিকেও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছিলেন তিনি। 

প্রাথমিকভাবে খবর, ১২ টি রাজ্যের ৩০ টি পুর এলাকায় সবথেকে বেশি বিধিনিষেধ লাগু থাকবে। সেই চিহ্নিত পুর এলাকার মধ্যে ১৩ টি রয়েছে মহারাষ্ট্র ও তামিলনাড়ুতে। গুজরাত ও রাজস্থানে রয়েছে তিনটি করে পুর এলাকা এবং পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে দুটি পুরনিগম এলাকা।

শনিবার ওই ১২ টি রাজ্যের পুর এবং স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব প্রীতি সুদান। সেখানে সংশ্লিষ্ট এলাকার করোনা আক্রান্তের হার, মৃত্যু হার, আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হওয়ার হার, প্রতি ১০ লাখ মানুষপিছু কত টেস্ট হয়েছে ইত্যাদি বিষয় খুঁটিয়ে জানেন। শহরের বাসস্থান নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নয়া নির্দেশিকার বিষয়ে রাজ্যগুলিকে জানান সুদান। 

আরও পড়ুন: পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর অমানবিক অত্যাচার , ক্ষুধার্ত শ্রমিকদের উপর লাঠিচার্জ পুলিশের

Gmail 2
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest