সামান্যের জন্য বিহার হাতছাড়া মহাজোটের, এনডিএ-র সঙ্গে ভোটের ফারাক মাত্র ০.০৩ শতাংশ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

যেকোনও সময়ে বদলে যেত পাশা। একেই বোধহয় বলে বলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। যেখানে জয়ী এবং বিজয়ী দুই পক্ষের মধ্যে ফারাক ১২ হাজার ৭৬৮টি ভোটের। সংখ্যাটি দেখে অনেকের মনে হতে পারে, এতো বেশ বড়সড় সংখ্যা। কিন্তু না। তার কারণ যদি একটা রাজ্যের বিধানসভা ভোটের দুই প্রধান প্রতিপক্ষ দল বা জোটের মধ্যে হয়, তা হলে এটা মোটেই বড় সংখ্যা নয়।

বলা যেতে পারে, একচুলের জন্য শাসন ক্ষমতায় আসতে পারল না মহাজোট । সেখানকার একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হয়েছে রাষ্ট্রীয় জনতা দল (আর জে ডি)। তারা পেয়েছে ৭৫ টি আসন। তারপর রয়েছে বিজেপি। তারা আরডেজির থেকে একটি আসন কম পেয়েছ। আরজেডি অভিযোগ করেছে, ভোট গণনায় কারচুপি হয়েছে যদি। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে নির্বাচন কমিশন।

আরও পড়ুন : ভিড় নিয়ন্ত্রণে অফিস টাইমে চলবে ১০০% লোকাল ট্রেন,মুখ্যমন্ত্রীর প্রস্তাবে সিলমোহর

সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে একটি খবর প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, শাসন ক্ষমতায় আসতে চলা এনডিএ এবং বিরোধী মহাজোটের মধ্যে ভোটের পার্থক্য ১২ হাজার ৭৬৮। রাজ্যের ৩ কোটি ১৪ লক্ষ মানুষ ভোট দিয়েছিলেন। সেখানে এনডিএ পেয়েছে ১ কোটি ৫৭ লাখ ১ হাজার ২২৬টি ভোট। আর প্রধান বিরোধী জোটের প্রাপ্ত ভোট ১ কোটি ৫৬ লক্ষ ৮৮ হাজার ৪৫৮টি ভোট। শতাংশের বিচারে করা হলে এনডিএ-র ঝুলিতে পড়েছে ৩৭,২৬ শতাংশ ভোট। আর মহাগটবন্ধন পেয়েছে ৩৭.২৩ শতাংশ ভোট। ফারাক মাত্র ০.০৩ শতাংশ।

এখন হয়ত কংগ্রেস ও বাম নেতারা আফশোস করছেন। আরও একটু চেষ্টা করলে শাসনক্ষমতার দায়িত্ব এসে যেত। কপালে শিঁকে ছিড়তে পারত। ২৪৩ বিধানসভা আসনের মধ্যে দেখা যাচ্ছে, ১৩০টি আসনে জয়ের পার্থক্য সাড়ে ১২ হাজারের বেশি।

আরও পড়ুন : পোষ্যের গলার বেল্ট দিয়ে আত্মঘাতী অভিনেতা আসিফ বসরা, ধর্মশালার এক আবাসন থেকে উদ্ধার দেহ

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest