আদালত অবমাননার অভিযোগে সুপ্রিম রায়ে দোষী সাব্যস্ত প্রশান্ত ভূষণ, শাস্তি ঘোষিত হবে ২০ অগাস্ট

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

সোশ্যাল মিডিয়ায় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির একটি ছবি পোস্ট করে তার নীচে মন্তব্য করেছিলেন আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ। অপর একটি টুইটে তিনি মন্তব্য করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের সম্পর্কে। দু’টি টুইটের জন্য শুক্রবার সর্বোচ্চ আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলেন প্রশান্ত ভূষণ। তাঁর শাস্তি ঘোষণা করা হবে ২০ অগাস্ট।

২৭ জুন সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে ও ২৯ জুন প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে টুইট করেন প্রশান্ত ভূষণ। এর জেরে সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে ২২ জুলাই নোটিস দেয়। প্রথম টুইটটিতে অভিযোগ করা হয় যে গণতন্ত্র ধ্বংস করার ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট ও শেষ চার প্রাক্তন বিচারপতির বড় ভূমিকা রয়েছে। পরের টুইটে সিজেআই বোবডে কেন বিলাসবহুল বাইক চড়ছেন, তাও একজন বিজেপি কর্মীর, সেই নিয়ে অভিযোগ করেছিলেন এই অ্যাক্টিভিস্ট আইনজীবী।

আরও পড়ুন: পাবজির নেশায় বুঁদ! নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে মৃত্যু কিশোরের

মামলা চলাকালীন নিজের এই টুইটের জন্য ক্ষমা চাইতে রাজি হননি প্রশান্ত ভূষণ। প্রশান্ত ভূষণের হলফনামায় লেখা হয়েছে, “বাক-স্বাধীনতা তাঁর সাংবিধানিক অধিকারের অংশ। কেউ যদি প্রধান বিচারপতিদের কার্যকলাপের সমালোচনা করেন, তার মানে এই নয় যে, তিনি শীর্ষ আদালতেরই বদনাম করতে চাইছেন। সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতাকে ছোট করে দেখানোর কোনও উদ্দেশ্যই আমার ছিল না।”

আরো একটি আদালত অবমাননার মামলা ঝুলছে তার মাথায়। একই বেঞ্চ সেটার শুনানি করছে। ২০০৯ সালে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তৎকালীন প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে কিছু অশোভন উক্তি করেন প্রশান্ত ভূষণ। তার জেরেই এই মামলা। ১৭ অগস্ট সেই মামলারও শুনানি হবে। আদালত অবমাননার জন্য সর্বোচ্চ ছয় মাসের জেল বা ২০ হাজার টাকার জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

আরও পড়ুন: কেন্দ্রের কাজের ভাষা কেবল হিন্দি ও ইংলিশ কেন, প্রশ্ন করল সুপ্রিম কোর্ট

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest