তুমুল বিক্ষোভেও ৩ কৃষি বিলে অনুমোদন রাষ্ট্রপতির, বিজ্ঞপ্তি জারি কেন্দ্রের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দেশজুড়ে বিক্ষোভে নেমেছেন চাষিরা। বিলে সায় না দেওয়ার আর্জি জানিয়েছিলেন বিরোধীরাও। তবে সেই আর্জিতে সাড়া দিলেন না রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। তিনটি কৃষি বিলেই অনুমোদন দিলেন তিনি। তারপর তড়িঘড়ি নয়া তিন আইনের বিজ্ঞপ্তিও জারি করে দিল কেন্দ্র।

পঞ্জাব, হরিয়ানা-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চাষিদের বিক্ষোভ, বিরোধীদের আপত্তি সত্ত্বেও বিল পাশ করিয়ে দিতে মরিয়া ছিল কেন্দ্র। নির্ধারিত সময়ের পরেও (করোনা বিধির কারণে দুপুর একটার সময় রাজ্যসভার অধিবেশন শেষ হয়ে যায়) কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী বিবৃতি দিতে থাকেন। ধ্বনি ভোটের জন্য নির্ধারিত সময়ের পরও অধিবেশন চালু রাখেন ডেপুটি চেয়ারম্যান।

আরও পড়ুন : লুডো খেলায় চিটিং করেছে বাবা, অভিযোগ নিয়ে সটান আদালতে মেয়ে !

নির্ঝঞ্জাটেই লোকসভায় ‘কৃষি পণ্য লেনদেন ও বাণিজ্য উন্নয়ন বিল’, ‘কৃষিপণ্যের দাম নিশ্চিত করতে কৃষকদের সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন বিল’ এবং ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য (সংশোধনী) বিল’ পাশ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু গত ২০ সেপ্টেম্বর রাজ্যসভায় ‘কৃষি পণ্য লেনদেন ও বাণিজ্য উন্নয়ন বিল’, ‘কৃষিপণ্যের দাম নিশ্চিত করতে কৃষকদের সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন বিল’ পেশের দিন তুমুল হই-হট্টগোল হয়।

কংগ্রেসের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়, কৃষকদের ‘মৃত্যু পরোয়ানায়’ স্বাক্ষর করা হবে না। দুটি কৃষি বিল সংসদের সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোর দাবি জানান তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন, সিপিআইএমের কে কে রাগেশ, ডিএমকের ত্রিচি সিবা এবং কংগ্রেসের কে সি বেণুগোপাল।

বিরোধীরা দাবি জানায়, ধ্বনি ভোট নেওয়া যাবে না। সাধারণ ভোট করতে হবে। তাতে অবশ্য আমল দেওয়া হয়নি। তা নিয়ে সংসদের উচ্চকক্ষে হাঙ্গামা শুরু হয়। ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশকে রুলবুক দেখান ডেরেক। প্রতিবাদের সময় চেয়ারম্যানের ডেস্কের মাইক্রোফোন ভেঙে ফেলেন কয়েকজন সাংসদ। তারইমধ্যে অবশ্য সংসদে বিল পাশ হয়ে যায়।

আরও পড়ুন : স্ত্রীর সঙ্গে ব্যাপক ঝগড়া, মোবাইল টাওয়ারের মাথায় চড়লেন স্বামী

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest