সিবিআইয়ের প্রাক্তন স্পেশ্যাল ডিরেক্টর রাকেশ আস্থানা এবার বিএসএফের ডিজি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

গুজরাত ক্যাডারের আইপিএস অফিসার রাকেশ আস্থানাকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী, BSF-এর প্রধান পদে নিয়োগ করা হল। রাকেশ ছিলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা, CBI-এর প্রাক্তন স্পেশ্যাল ডিরেক্টর। সোমবার আনুষ্ঠানিক ভাবে বিএসএফের ডিজি পদে রাকেশ আস্থানা (Rakesh Asthana)-র নাম ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে তিনি ব্যুরো অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন সিকিওরিটি (BCAS)-র ডিরেক্টর জেনারেল পদে দিল্লিতে পোস্টিং রয়েছেন।

আরও পড়ুন : সংগ্রামের লিভার, কিডনি, হৃদযন্ত্র, চোখ কাজ শুরু করল অন্যের শরীরে, কিডনি ও ত্বক গেল এসএসকেএমে

২০১৮ সালে সিবিআই বনাম সিবিআই মামলা ঘিরে গোটা দেশ তোলপাড় হয়েছিল। জাতীয় রাজনীতিতেও এই হাইপ্রোফাইল মামলা ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। দু-বছর আগে দায়ের হওয়া ওই মামলার কেন্দ্রীয় চরিত্রে ছিলেন তৎকালীন সিবিআই কর্তা রাকেশ আস্থানা। যাঁর বিরুদ্ধে সরাসরি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন সিবিআইয়ের আর এক কর্তা আলোক বর্মা।

রাকেশ আস্থানা এ বার বর্ডার সিকিওরিটি ফোর্সের ডিরেক্টর জেনারেল (DG of BSF) পদে আসীন হলেন। কেন্দ্রীয় সূত্রে খবর, ২০২১ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত তিনি এই পদে বহাল থাকবেন। বিএসএফের এই পদে থেকেই আগামী বছর তিনি অবসর নেবেন।

১৯৮৪ ব্যাচের এই আইপিএস অফিসার নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরো, NCB-র ডিজি হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্বেও রয়েছেন।২০০২ সালে গোধরায় সবরমতী এক্সপ্রেসে অগ্নিকাণ্ড-(Sabarmati Express fire)-র মতো বেশি কয়েক’টি হাই-প্রোফাইল মামলার দায়িত্বে ছিলেন গুজরাত ক্যাডারের এই আইপিএস অফিসার।

১৯৯৭ সালে পশুখাদ্য কেলেঙ্কারিতে তিনি রাষ্ট্রীয় জনতা দল (Rashtriya Janata Dal)-এর প্রধান, বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদব (Lalu Prasad Yadav)-কে গ্রেফতার করেছিলেন। রাকেশ তখন ছিলেন সিবিআইয়ের এসপি।

১৯৯০ সালে লালু মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন পশুপালন দফতরের কোষাগার থেকে পশুখাদ্য কেনার নাম করে ৯০০ কোটি টাকা জালিয়াতি হয়েছিল। দেওঘর ট্রেজারি থেকে পশুখাদ্য কেনার জন্য সরকারি বরাদ্দ ৮৪.৫ লক্ষ টাকা বেআইনি ভাবে তুলে নেওয়ার অভিযোগ ছিল বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের বিরুদ্ধে।

১৯৯০ সালে লালু মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন পশুপালন দফতরের কোষাগার থেকে পশুখাদ্য কেনার নাম করে ৯০০ কোটি টাকা জালিয়াতি হয়েছিল। দেওঘর ট্রেজারি থেকে পশুখাদ্য কেনার জন্য সরকারি বরাদ্দ ৮৪.৫ লক্ষ টাকা বেআইনি ভাবে তুলে নেওয়ার অভিযোগ ছিল বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন : মিলল কোভিডের থেকেও ১০ গুণ বেশি মারাত্মক করোনাভাইরাস প্রজাতি!

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest