৮৬১.৯০ কোটিতে দেশের নয়া সংসদ ভবন তৈরির বরাত পেল টাটা গোষ্ঠী

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নতুন সংসদ ভবন তৈরির বরাত পেল টাটা গোষ্ঠী। ৮৬১.৯০ কোটি টাকা সর্বনিম্ন দরপত্র দিয়ে এই বরাত জিতে নিয়েছে ‘টাটা প্রজেক্টস’। কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের অধীনে সেন্ট্রাল পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্ট (সিপিডব্লিউডি) বুধবার দরপত্র খুলেছে। ২১ মাসের মধ্যে নতুন সংসদ ভবন তৈরির কাজ শেষ হওয়ার কথা।

ক্ষমতায় আসার পরই সংসদের নতুন ভবন নির্মাণ করার প্রস্তুতি নিয়েছিল মোদী সরকার। কারণ পুরনো এই ভবন ব্রিটিশ আমলের। পুরনো হয়েছে। সাংসদের সংখ্যা বাড়লে আর বসার জায়গা দেওয়া মুশকিল। সেই ভাবনা থেকেই থেকেই  নয়া ভবন তৈরির ভাবনা সরকারের।

ক্ষমতায় আসার পরই সংসদের নতুন ভবন নির্মাণ করার প্রস্তুতি নিয়েছিল মোদী সরকার। কারণ পুরনো এই ভবন ব্রিটিশ আমলের। পুরনো হয়েছে। সাংসদের সংখ্যা বাড়লে আর বসার জায়গা দেওয়া মুশকিল। সেই ভাবনা থেকেই থেকেই  নয়া ভবন তৈরির ভাবনা সরকারের।

আরও পড়ুন : বুধবার বাড়ল সোনার দাম, তবে নিম্নমুখী রুপো

তবে, শুধু টাটা গোষ্ঠীই নয়, লারসেন অ্যান্ড টুবরো, সাপুরজি-সহ সাতটি সংস্থা এই প্রকল্পের জন্যে দরপত্র জমা দিয়েছিল। কিন্তু শেষমেশ সবচেয়ে কম টাকায় দরপত্র দিয়ে টাটা গোষ্ঠী এই প্রকল্প করার ছাড়পত্র পেল। এই প্রকল্পের জন্য ৯৪০ কোটি টাকা সর্বাধিক খরচ ধরা হয়েছিল।

জানা গিয়েছে, বর্তমান সংসদ ভবনটি ইংরেজদের শাসনকালে তৈরি হয়েছিল। এখনকার বৃত্তাকার ভবনের পাশে ১১৮ নম্বর পার্লামেন্ট হাউস এস্টেটে নয়া ভবনটি তৈরি হবে ত্রিভূজাকৃতি।

বুধবারই এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয় কেন্দ্রীয় পূর্ত মন্ত্রকের পক্ষ থেকে। জানা গিয়েছে, এই নতুন সংসদ ভবন হবে বর্তমান সংসদ ভবনের পাশেই। তবে বর্তমান সংসদ ভবন যেমন গোলাকার, তবে, নতুন ভবন হবে ত্রিকোণাকার। সংসদে থাকবে ৯০০ থেকে ১২০০ সাংসদের বসার আসন। রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে ইন্ডিয়া গেট, তিন কিলোমিটার জুড়ে হবে সেন্ট্রাল ভিস্টা।

কিন্তু দেশের এই অর্থনৈতিক অবস্থায় কেন নতুন করে সংসদ ভবন গঠন? পূর্ত দফতরের কর্তাদের কথায়, বর্তমান সাংসদ ভবনটি সংস্কারের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সংস্কারের পরে পুরনো ভবনটি অবশ্য অন্য কাজে ব্যবহার করা হবে। উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুর দিকে, কেন্দ্রীয় সরকার নতুন সংসদ ভবন তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। তবে, সেই সময় সরকারের যুক্তি ছিল, বর্তমান ভবনের কাঠামোটি ব্রিটিশ আমলে তৈরি। ফলে বহুদিন রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি, তাই এই ভবনটি অনেকটা মেরামতির প্রয়োজন।

আরও পড়ুন : বাবরি ধ্বংস মামলার রায় ৩০ সেপ্টেম্বর, স্নায়ুর চাপে আডবানি সহ সেই বিজেপি নেতারা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest