সাগরে দাপট ভারতের, নিখুঁত নিশানায় আঘাত করল INS Chennai থেকে ছোড়া মিসাইল

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

আরও একটি সাফল্য ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও-র। সাগরেও শক্তিপ্রদর্শন ভারতের। নৌসেনার ডেস্ট্রয়ার আইএনএস চেন্নাই থেকে ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করল প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (DRDO)।

রবিবার ভারতের স্টিলথ ডেস্ট্রয়ার আইএনএস চেন্নাই থেকে উত্ক্ষপণ করা হল সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল ব্রহম্সকে। পরিকল্পনা মতোই সেটি গিয়ে আঘাত করল নিখুঁত নিশানায়। লক্ষ্যে আঘাত হানার আগে একাধিক জটিল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ক্ষেপণাস্ত্রটি। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শত্রুর এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে ধোঁকা দেওয়া। এই সফল পরীক্ষণের জন্য DRDO, নৌসেনা ব্রহ্মসকে অভিনন্দন জানান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।

আরও পড়ুন : আকাশে ‘আয়রন ম্যান’-এর দেখা! তদন্তে নেমে তাজ্জব যোগীর পুলিশ

শত্রু মোকাবিলায় ভারতের হাতে এখন রয়েছে একাধিক নিশানার ব্রহ্মস মিসাইল। এবার রণতরী থেকে নিক্ষেপ সফল হওয়ায় আইএনএস চেন্নাই এখন আরও শক্তিশালী অস্ত্রে পরিণত হল। এই মিসাইলটি যৌথভাবে তৈরি করেছেন ভারত ও রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা।

গত সেপ্টেম্বর মাসে বর্ধিত পাল্লার সুপারসনিক ব্রহ্মস ক্রুজ মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করে ভারত। রাশিয়া ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্রটির ওই সংস্করণ ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। এদিন, নৌসেনার যুদ্ধজাহাজ থেকে যে ব্রহ্মস মিসাইলটি ছোঁড়া হয় সেটির হামলা করার ক্ষমতা ২৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর ৪০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস মিসাইলের সফল করীক্ষা করে ভারত । এর আগে ওই মিসাইলের পাল্লা ছিল ৩০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি। চিন-ভারত উত্তেজনার কথা মাথায় রেখে বর্তমানে ওই মিসাইল মোতায়েন করা হয়েছে লাদাখ ও অরুণাচলপ্রদেশে এলএসি বরাবর।

ব্রহ্মস মিসাইলের বিশেষত্ব হল এটি ছোড়া যাবে ডুবোজাহাজ, রণতরী, বিমান ও ট্যাঙ্ক থেকে। ২০১৯ সালে সু-৩০ বিমান থেকে এই মিসাইলের সফল পরীক্ষা করে বায়ুসেনা।

আরও পড়ুন : যা ভাবছেন তা কিন্তু নয়! এটিএম ব্যবহারকারীদের জন্য এটাই ‘নিউ নরমাল’

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest