করোনা আতঙ্ক, কলকাতায় PPE পরে সেলুনে কাজ করছেন কর্মীরা, আবশ্যিক মাস্ক

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কলকাতা: বুধবার থেকেই শহরের বেশিরভাগ পার্লার, স্যালোঁ খুলে গিয়েছে। প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের জাভেদ হাবিবের একটি আউটলেট সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত খোলা থাকছে দোকান। প্রত্যেক কর্মী পিপিই পোশাক পরে কাজ করছেন। প্রথম দিনই দেখা গিয়েছে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চুল, দাড়ি কাটতে ব্যস্ত মানুষজন।

পিপিই ছাড়াও মুখে মাস্ক, হাতে গ্লাভস, ফেস গার্ড পরে কাজ করছেন সবাই। কোনও ব্যক্তি আসলে প্রথমেই তাঁর থার্মাল চেকিং করে শরীরের তাপমাত্রা দেখে নেওয়া হচ্ছে। হাত স্যানিটাইজার দিয়ে মুছে নিতে বলা হচ্ছে। মাস্ক পরে আসাটা বাধ্যতামূলক। একান্ত কোনও ব্যক্তি মাস্ক না পরে আসলে দোকান থেকেই তাকে মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। চুল কাটার সময় মাস্ক পরে থাকাটা বাধ্যতামূলক। দাড়ি কাটার ক্ষেত্রে কাস্টমারের মাস্ক খুলে কাজ করছেন কর্মীরা। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি থেকে আগে অনুমতি নেওয়া হচ্ছে তিনি মাস্ক খুলে দাড়ি কাটাতে চান কিনা। সম্মতি পেলে তবেই দাড়ি কাটা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: কড়া স্বাস্থ্যবিধিতে বিমান চালু কলকাতায়, হাসপাতালে যেতে হল দিল্লিফেরত যাত্রীকে

মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত ঢাকার ব্যবস্থা হয়েছে কর্মীদের। পিপিই ছাড়াও মুখে মাস্ক, হাতে গ্লাভস, ফেস গার্ড পরে কাজ করছেন সবাই। কোনও ব্যক্তি আসলে প্রথমেই তাঁর থার্মাল চেকিং করে শরীরের তাপমাত্রা দেখে নেওয়া হচ্ছে। হাত স্যানিটাইজার দিয়ে মুছে নিতে বলা হচ্ছে। মাস্ক পরে আসাটা বাধ্যতামূলক। একান্ত কোনও ব্যক্তি মাস্ক না পরে আসলে দোকান থেকেই তাকে মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। চুল কাটার সময় মাস্ক পরে থাকাটা বাধ্যতামূলক। দাড়ি কাটার ক্ষেত্রে কাস্টমারের মাস্ক খুলে কাজ করছেন কর্মীরা। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি থেকে আগে অনুমতি নেওয়া হচ্ছে তিনি মাস্ক খুলে দাড়ি কাটাতে চান কিনা। সম্মতি পেলে তবেই দাড়ি কাটা হচ্ছে।

প্রত্যেক কাস্টমারের জন্য ব্যবহৃত প্লাস্টিকের শিট গুলি একবার ব্যবহারের পরে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। চেয়ার থেকে কাঁচি, চিরুনি জীবাণুমুক্ত করা হচ্ছে প্রতি মুহূর্তে। দু’জন ব্যক্তির মধ্যে দূরত্ব বজায় রাখা হচ্ছে বসার ক্ষেত্রে। দোকানের কর্মীরাও পিপিই পোশাক প্রত্যেকদিন পরিবর্তন করছেন।দোকানের ম্যানেজার জানান, ” দোকান খুললেও কাস্টমারের সংখ্যা অনেকটাই কম। আর সমস্ত গাইডলাইন মেনে কাজ করতে হচ্ছে বলে বেশি লোককে পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এখনও রেট বাড়ানো হয়নি। তবে আলোচনা চলছে প্রয়োজনে চুল, দাড়ি কাটার দাম বাড়ানো হতে পারে।”

আরও পড়ুন: লকডাউন তুলতে এখনই রাজি নয় রাজ্য, চলবে না লোকাল ট্রেনও! দিল্লিকে জানাল নবান্ন

Gmail 3
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest